নেহা কক্কর গান ছাড়াও যে কাজে পারদর্শী

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: ০২:২৩ পিএম, ০৭ জানুয়ারি ২০২৩

গানের সুরে সুরে ভক্তদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন বলিউড গায়িকা নেহা কক্কর। তবে তার গায়কী নিয়ে বিভিন্নজনের নানান মত রয়েছে।

কিন্তু গায়িকা হিসেবে নেহা কক্কর কতটা সফল, তা আর নতুন করে বলতে হয় না। তবে গান ছাড়া অন্যান্য কাজেও পারদর্শী ৩৪ বছরের নেহা। আরও একবার সে কথাই মনে করিয়ে দিলেন তিনি।

আরও পড়ুন: নেহা কক্করের থাপ্পড় খেয়ে শুরু হলো নাচ

সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও দিয়েছেন নেহা। এতে দেখা যাচ্ছে, খুব মন দিয়ে পিৎজা তৈরি করছিলেন গায়িকা। প্রথমবারেই সফল হওয়ায় তার মুখে উজ্জ্বল হাসি। আনন্দের সেই মুহূর্তকে লেন্সবন্দি করে নেহা লেখেন, ‘জানেন, আমি রান্না করি না। কিন্তু এটা (পিৎজা রান্না) বেশ সহজ ছিল। খুব আনন্দ হয়েছে।’

নেহার এই ভিডিও দেখে উচ্ছ্বসিত অনুরাগীরাও। নেহার স্বামী রোহনপ্রীত সিংও নিজের মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন।

 
 
 
View this post on Instagram

A post shared by Neha Kakkar (Mrs. Singh) (@nehakakkar)

২০২০ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন নেহা-রোহনপ্রীত। ভালোবেসে বিয়ে করেন তারা। কাজের পাশাপাশি গুছিয়ে সংসার করছেন দুজনেই। জুটি হিসেবে তাদের জনপ্রিয়তা দেখার মতো।

আরও পড়ুন: নেহা কক্করের রূপের গোপন রহস্য

উল্লেখ্য, নেহা কক্কর ১৯৮৮ সালের ৬ জুন উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বলিউডের প্লেব্যাক শিল্পী সোনু কক্করের ছোট বোন। তার ভাই টনি কক্করও একজন গায়ক। নেহা দিল্লিতে বেড়ে ওঠেন এবং নতুন দিল্লির উত্তম নগরের নিউ হলি পাবলিক স্কুলে পড়াশোনা করেন। তিনি চার বছর বয়সে গান গাওয়া শুরু করেন। এছাড়া তিনি বিভিন্ন পূজার অনুষ্ঠানে গান গাইতেন। একাদশ শ্রেণিতে পড়াকালীন ইন্ডিয়ান আইডলের দ্বিতীয় মৌসুমে অংশগ্রহণ করেন।

২০০৬ সালে তিনি টেলিভিশন অনুষ্ঠান ইন্ডিয়ান আইডলের দ্বিতীয় মৌসুমে অংশগ্রহণ করেন। এই প্রতিযোগিতার পর তিনি ২০০৮ সালে মিট ব্রসের সুরে নেহা দ্য রক স্টার অ্যালবামের মধ্য দিয়ে সংগীত ভুবনে প্রবেশ করেন। ২০১৩ সালে তিনি ফাটা পোস্টার নিকলা হিরো চলচ্চিত্রের ‘ধাতিং নাচ’ গানে কণ্ঠ দেন। ২০১৪ সালে তিনি কুইন চলচ্চিত্রের ‘লন্ডন তুমাকদা’ গানে কণ্ঠ দেন।

এমএমএফ/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।