চলছে প্রকাশকদের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি


প্রকাশিত: ০৫:০৩ এএম, ২৯ জানুয়ারি ২০১৫

আর দু`দিন পরেই শুরু হচ্ছে বাঙ্গালির প্রাণের মেলা একুশের বই মেলা। তাই শেষ সময়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন বইমেলার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলেই, প্রকাশকরাও এর ব্যতিক্রম নন।

বইমেলা শুরুর আগের এই মাসটিকে প্রকাশকরা একটি প্লাটপর্ম বা ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করে থাকেন। ফেব্রুয়ারির প্রথম দিন থেকেই বইমেলা। তাই বিরাম নেই ছাপাখানায়। সবাই এখন ব্যস্ত সময় পার করছে বই বাঁধাই আর মলাট তৈরির কাজে।

বাংলাবাজার এখন পরিণত হয়েছে ব্যস্ত এলাকায়। নতুন নতুন বই দিয়ে স্টল সাজানোর জন্য সব প্রকাশকরাই এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন নতুন বই ছাপানোর কাজে।

অয়ন প্রকাশনের প্রকাশক মিঠু কবির বলেন, “অধিকাংশ বই ছাপার কাজ শেষ হয়েছে, কিছু বইয়ের কাজ চলছে এবং এটা চলতেই থাকবে। কারণ ফেব্রুয়ারি মাসে কাজের কোনো শেষ নেই।”

ব্যস্ততার কমতি নেই বাংলা একাডেমিতেও। পরিসর বাড়ানো হয়েছে এবারের মেলাতেও। বাংলা একাডেমিরর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান বলেন, ”সোহরাওয়ার্দী  উদ্যানকে গত বছরের চেয়ে আরও বেশি সম্প্রসারিত করা হয়েছে এবং গত বছরের স্টলগুলো ছিল ৬/৮ ফিট আয়তনের যা এবার বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে।”

এবারের বইমেলার অন্যতম আকর্ষণ হল আর্ন্তজাতিক সাহিত্য সম্মেলন। ৩০ বছর পরে এই আয়োজন করতে যাচ্ছে বাংলা একাডেমী। প্রথম ৪ দিন এই সম্মেলন হবে। কথা সাহিত্য, কবিতা এবং নাটক এই ৩টি বিষয় আলোচনা হবে। বাংলাদেশের লেখক ছাড়াও বিশ্বের প্রায় ১০-১২টি দেশের অতিথি লেখকরা এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করবেন।

এআরএস



পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।