২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিল্ডিং তৈরির অন্যতম উপকরণ ইটে বিদ্যমান সুনির্দিষ্ট করের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। এতে দাম বাড়বে ইটের।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট উত্থাপনে এ প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। তার আগে মন্ত্রিসভায় প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন হয়। পরে ওই প্রস্তাবে সই করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
প্রস্তাবিত বাজেট উত্থাপনে অর্থমন্ত্রী জানান, ইটের ক্ষেত্রে বিদ্যমান সুনির্দিষ্ট করের পরিমাণ প্রতি হাজারে ৪৫০ টাকার পরিবর্তে ৫০০ টাকার প্রস্তাব করছি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘যন্ত্রের সাহায্যে তৈরি সাধারণ ইট (নন-রিফ্রেকটরি বিল্ডিং ব্রিকস), ফেসিং-এ ব্যবহৃত ইট ছাড়া অন্যান্য ইটে প্রতি হাজারে ৫০০ টাকার পরিবর্তে ৬০০ টাকা, যন্ত্রের সাহায্যে তৈরি ইট প্রথম গ্রেডের (তিন ছিদ্র বিশিষ্ট, ১০ ছিদ্র, ১৭ ছিদ্র ও মালটি কোরড ইট) ক্ষেত্রে বিদ্যমান সুনির্দিষ্ট করের পরিমাণ ৭০০ টাকার পরিবর্তে প্রতি হাজারে ৮০০ টাকা করার প্রস্তাব করছি।
এছাড়া ব্রিকস চিপসের ক্ষেত্রে বিদ্যমান করের পরিমাণ ৭০০ টাকার পরিবর্তে (প্রতি ১০০ সিএফটি) ৮০ টাকা, মিকাড ব্যাটসের ক্ষেত্রে বিদ্যমান সুনির্দিষ্ট করের পরিমাণ ৫০০ টাকার (প্রতি ১০০ সিএফটি) পরিবর্তে ৬০০ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়।
ইএআর/জেডএইচ/এমএস