৪০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা মার্সেলের


প্রকাশিত: ০৮:১৯ এএম, ১৩ ডিসেম্বর ২০১৫

ইলেকট্রনিক্স ও ইলেকট্রিক্যাল পণ্যের ব্র্যান্ড মার্সেল আগামী বছর ৪০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। গতকাল (শনিবার) মার্সেলের ডিস্ট্রিবিউটর কনফারেন্সে এ কথা জানানো হয়।

‘লেটস গো এ্যাহেড টুগেদার (চলো একসঙ্গে এগিয়ে যাই)’ এই স্লোগান নিয়ে গাজীপুরের চন্দ্রায় মার্সেলের কারখানা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী কনফারেন্সে সারা দেশ থেকে আসা ৩০০ ডিস্ট্রিবিউটর অংশ নেন।

কনফারেন্সের উদ্বোধন করেন আরবি গ্রুপের চেয়ারম্যান এসএম নুরুল আলম রেজভী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম শামসুল আলম। কনফারেন্সে সভাপতিত্ব করেন আরবি গ্রুপের বিপণন বিভাগের প্রধান সমন্বয়ক ইভা রিজওয়ানা। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গ্রুপের পরিচালক তাহমিনা আফরোজ, এইচআরএম বিভাগের নির্বাহী পরিচালক এসএম জাহিদ হাসান, পিআর অ্যান্ড মিডিয়া বিভাগের নির্বাহী পরিচালক হুমায়ুন কবীর, ফরেইন ট্রেড মনিটরিং বিভাগের নির্বাহী পরিচালক নজরুল ইসলাম সরকার, সোর্সিং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নির্বাহী পরিচালক আশরাফুল আম্বিয়া, মার্সেলের বিপণন বিভাগের দুই প্রধান মোশারফ হোসেন রাজীব এবং শামীম আল মামুন, মার্সেলের ব্র্যান্ড এ্যাম্বাসেডর চিত্রনায়ক আমিন খান প্রমুখ।  

আরবি গ্রুপের চেয়ারম্যান এসএম নুরুল আলম রেজভী বলেন, মার্সেল যে গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে অল্প কয়েক বছরের মধ্যেই দেশের শীর্ষ ব্র্র্যান্ডে পরিণত হবে।

আরবি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম শামসুল আলম বলেন, দেশবাসীর কাছে এই বার্তা পৌঁছে দিতে হবে যে- গুনে মানে মার্সেল পণ্য অন্য সবার চেয়ে ভালো। অর্থ উপার্জন নয়, মার্সেলের লক্ষ্য ক্রেতাদের সেবা করা।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে যাত্রা শুরু করে সাশ্রয়ী মূল্যে উন্নত প্রযুক্তিতে উচ্চ মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে অতি অল্প সময়ে জনপ্রিয় ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে মার্সেল। শুরু থেকে মার্কেটিং এর ফোর পি (প্রোডাক্ট, প্লেস, প্রাইস ও প্রোমোশন) কে প্রাধান্য দিয়ে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে মার্সেল।

এবারের কনফারেন্সে মার্সেল ব্র্যান্ডের পণ্য বিক্রিতে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ২০ জনকে পুরষ্কৃত করা হয়। সর্বশেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

জেডএইচ/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।