নিজস্ব ক্ষমতায় ১৬৭ প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী
২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন এম এ মান্নান। পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে তার আড়াই বছর পূর্ণ হতে চলেছে। সরকারের মন্ত্রীদের মধ্যে একমাত্র পরিকল্পনামন্ত্রীই নিজ ক্ষমতায় ৫০ কোটি টাকা নিচের প্রকল্প অনুমোদন দিতে পারেন। পরিকল্পনামন্ত্রী অনুমোদন দেয়ার পর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভাকে অবহিত করলেই চলে। সরকারের অন্যকোনো মন্ত্রীর এককভাবে এভাবে প্রকল্প অনুমোদন দেয়ার ক্ষমতা নেই। অন্যান্য মন্ত্রী বা তার মন্ত্রণালয় থেকে কোনো প্রকল্প গ্রহণ করতে চাইলে উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) তৈরি করে তা পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। সেখানে যাচাই-বাছাই হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে একনেক সভা সেই প্রকল্প অনুমোদন দেয়।
এই একক ক্ষমতাবলে প্রায় আড়াই বছরে পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে এম এ মান্নান নিজ ক্ষমতায় ৫০ কোটি টাকার নিচে কমপক্ষে ১৬৭টি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন।
২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি এম এ মান্নান পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব নেয়ায় এই ১৬৭টি প্রকল্পের মধ্যে যেগুলো ২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি বা জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে, সেগুলোকে গণনায় রাখা হয়নি। তিনি পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পর কোনো প্রকল্প নিজ ক্ষমতায় অনুমোদন দিয়ে থাকলে তা যদি ২০২১-২২ অর্থবছরে অন্তর্ভুক্ত না হয়ে আগেই সমাপ্ত হয়ে থাকে সেটিও এখানে গণনায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি। এ ছাড়া স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা করপোরেশনের নিজস্ব অর্থায়নে যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে, সেগুলোও এখানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
অর্থাৎ ২০২১-২২ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আওতায় ১ হাজার ৪২৬টি প্রকল্পের কাজ চলবে। তার মধ্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের এককভাবে অনুমোদন দেয়া প্রকল্প থাকছে কমপক্ষে ১৬৭টি।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানকে শনিবার (২৯ মে) একাধিকবার ফোন করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। মুঠোফোনে ক্ষুদেবার্তা পাঠানো হলেও কোনো উত্তর আসেনি।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জাগো নিউজকে বলেছেন, ‘যে প্রকল্প একনেকে অনুমোদন হয়, সেই প্রকল্পের যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া এবং পরিকল্পনামন্ত্রী যে প্রকল্পের অনুমোদন দেন তারও যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া একই। পার্থক্য হলো ৫০ কোটির নিচে হলে যাচাই-বাছাই শেষের ধাপটা হলো পরিকল্পনামন্ত্রী এবং ৫০ কোটির উপরে হলে তখন শেষ ধাপটা হবে একনেক।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের আর্থ-সামাজিক বিভাগের সাবেক প্রধান স্বপন কুমার ঘোষ। আর্থ-সামাজিক বিভাগের দায়িত্বে থাকা অবস্থায় মাগুরার ‘প্রফুল্ল প্রতিভা ট্রাস্ট’র সভাপতি ছিলেন স্বপন কুমার। তার স্ত্রী ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক। ২০২০ সালের শেষভাগে অবসরে যাওয়ার আগে ‘প্রফুল্ল প্রতিভা প্রবীণ নিবাস, এতিমখানা এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের সাহায্যকেন্দ্র, মাগুরা’ নামের একটি প্রকল্প অনুমোদন নিয়ে যান পরিকল্পনা কমিশনেরই এই কর্মকর্তা। এই প্রকল্পটি ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ২৮ কোটি ২০ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
৫০ কোটি টাকার নিচের প্রকল্প অনুমোদনে পরিকল্পনামন্ত্রীকে প্রভাবিত করার সুযোগ থাকে কি-না জানতে চাইলে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেন, ‘প্রত্যেকটা সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার থাকে। সরকার গঠন করলে সেই নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন করা বিধির মতো হয়ে যায়। সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে সেসব কাজ আসলে আমাদেরকে তা করতে হবে। বিভিন্ন এমপির বিভিন্ন বিষয়ে এলাকায় প্রতিশ্রুতি থাকে। যে প্রকল্পগুলো অনুমোদন হয়, সেগুলো কিন্তু জনপ্রতিনিধিদের চাহিদা অনুসারেই করা হয়ে থাকে। সরকারি কর্মকর্তাদের এমন চাহিদা থাকার সুযোগ নেই। সরকারি কর্মকর্তাদের এমন চাহিদা পরিকল্পনামন্ত্রী পূরণ করে বলেও মনে করেন না এই মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।
পরিকল্পনামন্ত্রীর এলাকাবাসীর জন্য ৭ প্রকল্প
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর ও দক্ষিণ সুনামগঞ্জ নিয়ে গঠিত সুনামগঞ্জ-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন এম এ মান্নান। তার নির্বাচনী এলাকার মানুষের জন্য এই আড়াই বছর নিজ ক্ষমতায় কমপক্ষে ৭টি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন তিনি।
সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ‘হাওড় এলাকার জনগণের জীবনমান উন্নয়ন ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে ইমামদের মাধ্যমে উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম’ প্রকল্প, বাংলাদেশ শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের ‘সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার ৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্প, বস্ত্র অধিদফতরের ‘আজিজুননেসা টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট, ডুংরিয়া, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ’ প্রকল্প, বাংলাদেশ রেলওয়ের ‘সুনামগঞ্জ জেলা সদরে রেলওয়ে সংযোগের জন্য সম্ভাব্যতা সমীক্ষা এবং বিশদ ডিজাইন’ প্রকল্প, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের ‘সুনামগঞ্জে পৌরসভার সেবার মান উন্নয়নে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ’ প্রকল্প, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘সুনামগঞ্জ জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার পল্লী এলাকায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন’ প্রকল্প এবং জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার পল্লী এলাকায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন’ প্রকল্প।
পরিকল্পনামন্ত্রীর বিক্ষিপ্তভাবে প্রকল্প অনুমোদন
প্রকল্পগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, পরিকল্পনামন্ত্রীর অনুমোদন প্রকল্পগুলোর মধ্যে বিক্ষিপ্ততা রয়েছে। প্রায় একই ধরনের প্রকল্প আলাদা আলাদাভাবে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। অথচ আলাদাভাবে অনুমোদন না দিয়ে সবগুলোকে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে আরও পরিকল্পিতভাবে বাস্তবায়ন করার সুযোগ ছিল।
যেমন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘সুনামগঞ্জ জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার পল্লী এলাকায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন’ প্রকল্প, ‘সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার পল্লী এলাকায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন’ প্রকল্প, ‘নোয়াখালী জেলাধীন চৌমুহনী পৌরসভায় পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্প, ‘খাগড়াছড়ি জেলার বিভিন্ন গ্রামসমূহে নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থাপনা’ প্রকল্প, ‘পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন’ প্রকল্প, ‘দেশের পৌরসভাগুলোর উৎপাদক নলকূপসমূহের পুনরুজ্জীবিতকরণ’ প্রকল্প, ‘কুলাউড়া ও গোপালগঞ্জ পৌরসভার পানি সরবরাহ ও এনভায়রনমেন্টাল স্যানিটেশন ব্যবস্থার উন্নতিকরণ’ প্রকল্প, ‘বান্দরবান পৌরসভা ও বান্দরবান জেলার তিনটি উপজেলা সদরসহ পার্শ্ববর্তী এলাকাসমূহে নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘খুলনা জেলার রূপসা, দিঘলিয়া ও তেরখাদা উপজেলায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন’ প্রকল্প।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর ছাড়াও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প আরও পরিকল্পিতভাবে না দিয়ে, এমন বিক্ষিপ্তভাবে অনুমোদন দিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী।
নিজস্ব ক্ষমতাবলে যেসব প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন এম এ মান্নান
বিয়াম ফাউন্ডেশনের ‘কোর কোর্সসমূহ পরিচালনার ক্ষেত্রে বিয়ামের প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে ৪৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ‘বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)’-এর মাস্টার্স কার্যক্রম’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৪ কোটি ৬৪ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট ও রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নে মধ্যমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা (অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা) প্রণয়ন ও পরিবীক্ষণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন মেয়াদে ২৭ কোটি ১০ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের ‘আইনি গবেষণার মাধ্যমে তারতম্যমূলক আইন ও নীতি চিহ্নিতকরণপূর্বক উহা সংস্কার’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের মে থেকে ২০২১ সালের অক্টোবর মেয়াদে ৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডের (বিএসডিবি) ‘রেশম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে বৃহত্তর রংপুর জেলার দারিদ্র্য হ্রাসকরণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে ২৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ‘টিসিবির আপদকালীন মজুদ দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে চট্টগ্রাম, সিলেট ও রংপুর আঞ্চলিক কার্যালয়ের জন্য গুদাম নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ২৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ‘ফিজিবিলিটি স্টাডি অন এক্সপোর্ট কম্পোটিটিভনেস অব অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস অ্যান্ড জুট গুডস (ইজিএজে) অব বাংলাদেশ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ২০২১ সালের জুলাই মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশনের ‘ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও)-এর জনবলের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং দেশব্যাপী উৎপাদনশীলতা বিষয় অবহিতকরণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ১০ কোটি ২ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের ‘দেশের অভ্যন্তরে পর্যটন আকর্ষণীয় এলাকায় ট্যুর পরিচালনার লক্ষ্যে ট্যুরিস্ট কোচ সংগ্রহ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ১৯ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের ‘কক্সবাজার খুরুশকুলে শেখ হাসিনা টাওয়ারসহ পর্যটন জোন স্থাপনের লক্ষ্যে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ‘শ্রমশক্তি জরিপের মাধ্যমে শ্রমবাজার তথ্যের উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ১৪ কোটি টাকা।
কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের ‘নির্বাচিত রেডিমেড গার্মেন্টস, প্লাস্টিক ও কেমিক্যাল কারখানার কাঠামো, অগ্নি ও বিদ্যুৎ ঝুঁকি নিরূপণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিআরআরআই) ‘যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ধান চাষাবাদের লক্ষ্যে খামার যন্ত্রপাতি গবেষণা কার্যক্রম বৃদ্ধিকরণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৪ কোটি টাকা।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) ‘বরেন্দ্র এলাকায় উচ্চমূল্যে অপ্রচলিত ফল ওষুধি ফসল চাষাবাদ জনপ্রিকরণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ১৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) ‘নোয়াখালী জেলার সুবর্ণচর উপজেলায় ডাল ও তৈল বীজ বর্ধন খামার আধুনিকীকরণ এবং চুক্তিবদ্ধ চাষিদের মাধ্যমে বীজ উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৩৫ কোটি ১৪ লাখ টাকা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ‘ভূ-গর্ভস্থ পানির সংরক্ষণ এবং বাংলাদেশের সেচ নির্ভর কৃষি ব্যবস্থার দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিকরণ শীর্ষক সমীক্ষা’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ‘ভূ-গর্ভস্থ পানির সংরক্ষণ এবং বাংলাদেশের সেচ নির্ভর কৃষি ব্যবস্থার দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিকরণ শীর্ষক সমীক্ষা (ডিএই অঙ্গ)’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ১ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ‘ভূ-গর্ভস্থ পানির সংরক্ষণ এবং বাংলাদেশের সেচ নির্ভর কৃষি ব্যবস্থার দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিকরণ শীর্ষক সমীক্ষা (বিএআরআই অঙ্গ)’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ২ কোটি ৭ লাখ টাকা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ‘ভূ-গর্ভস্থ পানির সংরক্ষণ এবং বাংলাদেশের সেচ নির্ভর কৃষি ব্যবস্থার দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিকরণ শীর্ষক সমীক্ষা (বিএমডিএ অঙ্গ)’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪১ লাখ টাকা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ‘ভূ-গর্ভস্থ পানির সংরক্ষণ এবং বাংলাদেশের সেচ নির্ভর কৃষি ব্যবস্থার দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিকরণ শীর্ষক সমীক্ষা (বিএডিসি অঙ্গ)’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৪ লাখ টাকা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ‘তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি (বিনা অঙ্গ)’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ১৫ কোটি ২২ লাখ টাকা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ‘তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি (বিএডিসি অঙ্গ)’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ২০ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ‘তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি (বারি অঙ্গ)’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ২০ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।
পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে কফি ও কাজু বাদাম চাষের মাধ্যমে দারিদ্র্য হ্রাসকরণ’ প্রকল্প ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৩৫ কোটি ৯১ লাখ টাকা।
খাদ্য অধিদফতরের ‘দেশের বিভিন্ন স্থানে বসবাসরত দরিদ্র, অনগ্রসর ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এবং দুর্যোগপ্রবণ এলাকার জনগোষ্ঠীর নিরাপদ খাদ্য সংরক্ষণের জন্য হাউজ হোল্ড সাইলো সরবরাহ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ বন অধিদফতরের ‘চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের সঙ্গে মিয়ানমার ও ভারতের ট্রান্সবাউন্ডারি ওয়াইল্ডলাইফ করিডোর স্থাপনে সম্ভাব্যতা যাচাই’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৩৮১ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ বন অধিদফতরের ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, মৌলভীবাজার স্থাপনে সম্ভাব্যতা যাচাই ও মাস্টারপ্ল্যান যাচাই’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ বন অধিদফতরের ‘মাধবকুণ্ড ইকো পার্কে ক্যাবল কার স্থাপনে সম্ভাব্যতা যাচাই এবং মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ বন অধিদফতরের ‘মহামায়া ইকো-পার্কের জীববৈচিত্র সংরক্ষণ ও প্রতিবেশ উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ১৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ বন অধিদফতরের ‘কক্সবাজার জেলায় বেষ্টনী, সৃজন, প্রতিবেশ পুনরুদ্ধার এবং ইকো-ট্যুরিজম উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৩৭ কোটি ৬২ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ বন অধিদফতরের ‘সুন্দরবনের পরিবেশবান্ধব পর্যটন (ইকোট্যুরিজম) সুবিধা সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে। ২৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ বন অধিদফতরের ‘মাদারীপুর জেলার আওতায় বিদ্যমান চরমুগুরিয়া ইকোপার্কের আধুনিকায়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৩১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ বন অধিদফতরের ‘সামাজিক বনায়নের মাধ্যমে বৃহত্তর রাজশাহী বরেন্দ্র অঞ্চলের পরিবেশ সুরক্ষা’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৫ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৩৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা।
মৎস্য অধিদফতরের ‘রাজশাহী বিভাগে মানবসম্পদ উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের ‘ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের জাত সংরক্ষণ ও উন্নয়ন গবেষণা’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৩১ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের ‘নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলার ডিংগাপোতা হাওর উপ-প্রকল্পের খাল পুনঃখনন ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের ‘চর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট প্রকল্প-ব্রিজিং (সিডিএসপিবি) (ভূমি মন্ত্রণালয় অংশ)’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ১ হাজার ৯৪ কোটি টাকা।
কোলপাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিপিজিসবিএল) ‘সিপিজিসিবিএল-সুমিতোমো ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রা সুপার বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের লক্ষ্যে সম্ভাব্যতা যাচাই’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৮১ কোটি ৫১ লাখ টাকা।
ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) ‘ফিজিবিলিটি স্টাডি অন আউটার রিং রোড : ইস্টার্ন, ওয়েস্টার্ন অ্যান্ড নর্দান পার্ট’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ১৬ কোটি ৩ লাখ টাকা।
সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের ‘সোনাহাট সেতু অ্যাপ্রোচ হতে সোনাহাট স্থলবন্দর পর্যন্ত সড়ক যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ’ প্রকল্পটির প্রাক্কলিত মেয়াদ ছিল ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রকল্পটির প্রাক্কলিত খরচ ৪৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের ‘নোয়াখালী জেলার গুরুত্বপূর্ণ পুরাতন, সরু ও ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ ও কালভার্ট পুনর্নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।
সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের ‘লক্ষ্মীপুর সড়ক বিভাগধীন বিভিন্ন সড়কে চারটি সেতু নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা।
সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের ‘বাগেরহাট জেলার কচুয়া (পিংগুরিয়া) হতে হেরমা লঞ্চঘাট পর্যন্ত জেলা মহাসড়ক যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা।
সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের ‘স্টাডি ফর আইডেনটিফিকেশন প্রায়োরিটাইজেশন অ্যান্ড প্রি-ফিজিবিলিটি অব পিপিপি প্রজেক্টস আন্ডার রোডস অ্যান্ড হাইওয়ে ডিপার্টমেন্ট’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।
সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের ‘টেকসই মহাসড়ক নির্মাণ, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আধুনিক প্রযুক্তির অ্যাসফন্ট প্লান্ট, সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি সংগ্রহ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।
সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের ‘নোয়াখালী সড়ক বিভাগাধীন ভূঁইয়ারহাট-দুধমুখা আরএইচডি সড়ক যথাযথ মানে উন্নীতকরণ এবং পেশকারহাট-চরএলাহী সড়কের ষষ্ঠ কিলোমিটারে একপি পিসি গার্ডার সেতু নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ‘সুনামগঞ্জ জেলা সদরে রেলওয়ে সংযোগের জন্য সম্ভাব্যতা সমীক্ষা এবং বিশদ ডিজাইন’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২১ সালের এপ্রিল মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ‘গোবরা হতে পিরোপুর পর্যন্ত ব্রডগেজ রেললাইন নির্মাণ এবং বাগেরহাটে রেলসংযোগ স্থাপনের জন্য সম্ভাব্যতা যাচাই ও বিশদ ডিজাইন’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জানুয়ারি মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ১০ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ‘রাজবাড়ীতে একটি নতুন ক্যারেজ মেরামত কারখানা নির্মাণের জন্য বিশদ নকশা ও দরপত্র দলিল তৈরিসহ সম্ভাব্যতা সমীক্ষা’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ হচ্ছে ৩০ কোটি ৬ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের ‘চাঁদপুর জেলার শাহরাস্তি উপজেলার ছিখটিয়া ব্রিজ হতে সূচীপাড়া ব্রিজ পর্যন্ত ডাকাতিয়া নদীর উত্তরপাড়ে ওয়াকওয়ে ও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ হচ্ছে ৪২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের ‘ঢাকা-লক্ষ্মীপুর নৌ-পথের লক্ষ্মীপুর প্রান্তে মেঘনা নদী ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে নাব্যতা উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ হচ্ছে ৪৯ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ জরিপ অধিদফতরের ‘বাংলাদেশ জরিপ অধিদফতরের ম্যাপ রি-প্রোডাকশন কার্যক্রমে সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ হচ্ছে ২৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।
প্রতিরক্ষা ক্রয় মহাপরিদফতরের ‘ইলেকট্রনিক ডিফেন্স প্রকিউরমেন্ট (ই-ডিপি) সিস্টেম’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের মার্চ থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ হচ্ছে ২৩ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।
স্থানীয় সরকার বিভাগের ‘আমার গ্রাম-আমার শহর : নির্বাচনী অঙ্গীকার বাস্তবায়ন কারিগরি সহায়তা’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ২৮ কোটি টাকা।
স্থানীয় সরকার বিভাগের ‘এলজিইডির মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের মার্চ থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
স্থানীয় সরকার বিভাগের ‘পিরোজপুর জেলার নেসারাবাদ উপজেলা হেডকোয়ার্টার হতে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া ভায়া নাজিরপুর রাস্তা ও সেতু নির্মাণ কাজের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রাক্কলন করা হয়েছে। এর প্রাক্কলিত ব্যয় ২০ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
স্থানীয় সরকার বিভাগের ‘উপজেলা, ইউনিয়ন ও গ্রাম সড়কে দীর্ঘ সেতু নির্মাণ কাজের সম্ভাব্যতা যাচাই প্রস্তাব’ প্রকল্পেটি ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে ২০২২ সালের এপ্রিল মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ হচ্ছে ৪৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমির (বার্ড) ‘বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি আধুনিকায়ন’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।
পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনের (পিডিবিএফ) ‘আলোকিত পল্লী সড়ক বাতি’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।
পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ‘পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি জেলার বিভিন্ন উপজেলায় সেচ ড্রেইন নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৮ কোটি ৮১ লাখ টাকা।
পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ‘বান্দরবান পার্বত্য জেলায় সাংগু নদীর উপর দুটি এবং সোনাখালী খালের উপর একটি ব্রিজ নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৯ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।
পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ‘খাগড়াছড়ি জেলা সদরের পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নয়ন ও জলাবদ্ধতা দূরীকরণের লক্ষ্যে মাস্টার ড্রেন নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।
পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ‘বান্দরবান পার্বত্য জেলার বিভিন্ন উপজেলায় সেচ ড্রেইন নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা।
পরিবেশ অধিদফতরের ‘সুনীল অর্থনীতি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে উপকূলীয় ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য এবং প্রতিবেশ সমীক্ষা’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।
পরিবেশ অধিদফতরের ‘ইকোস্টিস্টেম বেজড অ্যাপ্রোচস টু অ্যাডাপটেশন (ইবিএ) দ্য ড্রাউট প্রোন বারিন্দ ট্রাক্ট অ্যান্ড হাওর ওয়েটল্যান্ড এরিয়া’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪২ কোটি ৭২ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ বন অধিদফতরের ‘চর উন্নয়ন ও বসতি স্থাপন প্রকল্প- ব্রিজিং (সিডিএসপি-বি) (বন অধিদফতর অঙ্গ) (অতিরিক্ত অর্থায়ন)’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের নভেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৯ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও সংস্থারসমূহের সক্ষমতা বৃদ্ধিকল্পে ছোট আকারের জলযান ক্রয়’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।
পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘আড়িয়াল খাঁ নদীর ভাঙন হতে বরিশাল জেলার গৌরনদী উপজেলার হোসনাবাদ বাজার, লঞ্চঘাট ও তৎসংলগ্ন এলাকা রক্ষার্থে স্থায়ী নদী তীর প্রতিরক্ষামূলক কাজ বাস্তবায়ন’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।
পরিকল্পনা বিভাগের ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের প্রদর্শন (দ্বিতীয় পর্যায়)’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ‘সৌদি আরবের রিয়াদে বাংলাদেশ হাউস (রাষ্ট্রদূত ভবন) নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৩৪ কোটি ২৬ লাখ টাকা।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের ‘সুনামগঞ্জে পৌরসভার সেবার মান উন্নয়নে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতে খরচ করা হচ্ছে ৪৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের ‘কেশবপুর-সাগরদাড়ি মধু সড়ক উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে ৩২ কোটি টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের ‘চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া পৌরসভার অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের এপ্রিল মেয়াদে ২৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের ‘নোয়াখালী পৌরসভার অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে ৩০ কোটি টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের ‘বসুরহাট পৌরসভার অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৩০ কোটি টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের ‘রাঙ্গামাটি পৌরসভাসহ সকল জেলার বিভিন্ন উপজেলায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থাপনার সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৪৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের ‘বান্দরবান জেলার বিভিন্ন উপজেলার পাথুরে এলাকায় জিএফএস ও সকল এলাকায় ডিপটিউবওয়েলের মাধ্যমে সুপেয় পানীয় জল সরবরাহকরণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৪৪ কোটি ৫৪ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ‘প্রিপারেশন অব চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন মাস্টারপ্ল্যান (২০২০-২০৪১)’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২২ সালের এপ্রিল মেয়াদে ৩৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ‘ঢাকাস্থ সোবহানবাগ মসজিদের আধুনিকায়ন এবং ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ‘আধুনিক যন্ত্রপাতি সংগ্রহের মাধ্যমে সড়ক পরিষ্কার ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কাজের উন্নয়ন’ প্রকল্পটি প্রাক্কলিত ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সিলেট সিটি করপোরেশনের ‘সিলেট মহানগরীর নাগরিক সেবা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়নের জন্য আধুনিক যান-যন্ত্রপাতি সরবরাহ শীর্ষক’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে ৪৫ কোটি ৪৫ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সিলেট সিটি করপোরেশনের ‘সাম্প্রতিক বন্যায় (২০১৮) সিলেট মহানগরীর ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা ও ফুটপাত সংস্কার শীর্ষক’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে ৪৬ কোটি ২ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
রংপুর সিটি করপোরেশনের ‘রংপুর সিটি করপোরেশনের ৩৩টি ওয়ার্ডে বিভিন্ন রাস্তায় সড়ক বাতি স্থাপন’ প্রকল্পটি প্রাক্কলিত ২০১৯ সালের মার্চ থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৯ কোটি টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ‘ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনসহ নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় অপরাজিতা নগর বিদ্যালয় নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ২৯ কোটি ৭ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ‘নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের কদমরসুল অঞ্চলে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ভূমি অধিগ্রহণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৩১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের ‘ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকায় অভকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের ‘ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন সড়কে সড়কবাতি স্থাপন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
ঢাকা ওয়াসার ‘ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় পানির লাইনের জরুরি প্রতিস্থাপন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘নওগাঁ জেলাধীন নিম্ন পানিস্তর এলাকায় কমিউনিটি ভিত্তিক পানি সরবরাহ’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘পরিবেশবান্ধব সোলার ওয়াটার ডিস্যালাইনেশন ইউনিট স্থাপনের মাধ্যমে নিরাপদ পানি সরবরাহ’ প্রকল্পটি প্রাক্কলিত ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘সুনামগঞ্জ জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার পল্লী এলাকায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে ৪৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার পল্লী এলাকায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে ৪৯ কোটি ১৬ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘নোয়াখালী জেলাধীন চৌমুহনী পৌরসভায় পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৩৮ কোটি ৩ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘খাগড়াছড়ি জেলার বিভিন্ন গ্রামসমূহে নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থাপনা’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৭ কোটি ৮৪ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘দেশের পৌরসভাগুলোর উৎপাদক নলকূপসমূহের পুনরুজ্জীবিতকরণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে ৩৫ কোটি ৪৪ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘কুলাউড়া ও গোপালগঞ্জ পৌরসভার পানি সরবরাহ ও এনভায়রনমেন্টাল স্যানিটেশন ব্যবস্থার উন্নতিকরণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৬ কোটি ৮ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘বান্দরবান পৌরসভা ও বান্দরবান জেলার তিনটি উপজেলা সদরসহ পার্শ্ববর্তী এলাকাসমূহে নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৪৪ কোটি ২৫ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের ‘খুলনা জেলার রূপসা, দিঘলিয়া ও তেরখাদা উপজেলায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৩২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের ‘ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের জন্য মেডিকেল যন্ত্রপাতি সংগ্রহ’ প্রকল্পটি প্রাক্কলিত ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ২০২১ সালের মার্চ মেয়াদে ১১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘গাজীপুর ডায়াবেটিক হাসপাতাল স্থাপন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ২২ কোটি ৬ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘আমাদের গ্রাম ক্যান্সার কেয়ার অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে ১৮ কোটি ২৭ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘কিডনি হাসপাতাল স্থাপন, সিলেট’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে ২৫ কোটি টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘খান বাড়ী কমিউনিটি হাসপাতাল, পাঁচখোলা, মাদারীপুর স্থাপন’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪১ কোটি ৪১ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘স্টাবলিশমেন্ট অন হার্ট ফাউন্ডেশন হসপিটাল চাঁপাইনবাবগঞ্জ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে ২৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘চরফ্যাশন উপজেলায় বাংলাদেশ দারিদ্র্য বিমোচন সংস্থা স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র স্থাপন’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে ২৭ কোটি ৩৯ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘ইনক্লুসিভ আই কেয়ার ফ্যাসিলিটিস হাসপাতাল স্থাপন’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে ২৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যা ব্যুরোর ‘পরিবেশ জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ পরিসংখ্যান শক্তিশালীকরণ (ইসিডিএস)’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে ৩৬ কোটি ৭ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ‘জাতীয় প্রতিবন্ধী ব্যক্তি জরিপ ২০১৯’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ‘বিকেএসপির আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সিলেটের উন্নয়ন এবং আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র দিনাজপুরের সিনথেটিক হকিট টার্ফ স্থাপন’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৩৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ‘বিকেএসপির শ্যুটিং জোনের আধুনিকায়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৪৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ‘০-২৫টি জেলা সদরে বিদ্যমান টেনিস অবকাঠামোসমূহের উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৪৯ কোটি টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ‘কক্সবাজার বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন স্টেডিয়াম উন্নয়ন এবং একটি ইনডোর স্টেডিয়াম নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে ২১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ‘রংপুর জেলা স্টেডিয়ামে আধুনিক মিডিয়া সেন্টার ও ইনডোর স্টেডিয়াম নির্মাণসহ অধিকতর উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে ৪১ কোটি ১৮ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ‘পাবনা শহীদ অ্যাডভোকেট আমিন উদ্দিন স্টেডিয়াম এবং বিদ্যমান সুইমিংপুলের উন্নয়ন, ইনডোর ক্রিকেট নেট প্র্যাকটিস সেড নির্মাণ এবং শরীয়তপুর জেলা স্টেডিয়ামের অধিকতর উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৩৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ‘ভেলা জেলাস্থ গজনবী স্টেডিয়াম অধিকতর উন্নয়ন, ইনডোর স্টেডিয়াম এবং সুইমিংপুল নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ‘শেখ কামাল স্টেডিয়াম, কুষ্টিয়ার অধিকতর উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৪০ কোটি ১ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ‘বরিশাল আব্দুর রব সেরনিয়াবাত স্টেডিয়ামকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীতকরণ এবং বিদ্যমান জেলা সুইমিংপুলের উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের নভেম্বর থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৪৯ কোটি ৯৯ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
রাঙ্গামাটির ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের ‘ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, রাঙ্গামাটির অফিস কাম মাল্টিফাংশনাল ভবন নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪১ কোটি ৯২ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‘উকিল মুন্সী স্মৃতিকেন্দ্র নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
গণগ্রন্থাগার অধিদফতরের ‘দেশের সকল লাইব্রেরিতে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্নার স্থাপন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে ২২ কোটি ২৫ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
গণগ্রন্থাগার অধিদফতরের ‘সরকারি গণগ্রন্থাগারসমূহের অনলাইন সেবা কার্যক্রম সম্প্রসারণ’ প্রকল্পটি ৪৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা খরচে ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৪৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ‘হাওড় এলাকার জনগণের জীবনমান উন্নয়ন ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে ইমামদের মাধ্যমে উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৩৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ‘ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিদ্যমান ছাপাখানায় নতুন যন্ত্রপাতি সংযোজনের মাধ্যমে আধুনিকীকরণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে ৩৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ‘সাপোর্ট টু কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট ইন প্রাইমারি এডুকেশন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ‘মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) জন্য টেকসই আইসিটি অবকাঠামো স্থাপন’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ২১ কোটি ৪৮ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের ‘সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার ৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বস্ত্র অধিদফতরের ‘মরহুম আবদুর রব তালুকদার টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট, মাদারীপুর স্থাপন’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে ২৪ কোটি ৬১ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বস্ত্র অধিদফতরের ‘ছহিউদ্দিন টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট, মেহেরপুর স্থাপন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে ২৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বস্ত্র অধিদফতরের ‘আজিজুননেসা টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট, ডুংরিয়া, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে ২৭ কোটি ১২ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অ্যাপ্লাইড বায়োইঞ্জিনিয়ারিং গবেষণা ইনকিউবেটর স্থাপন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ১০ কোটি ১২ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের ‘ভ্রাম্যমাণ বিজ্ঞান প্রদর্শনী-বিসিএসআইআর’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ২৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) ‘লিভারেজিং আইসিটি ফর এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড গ্রোথ অব দ্য আইটি-আইটিইএস ইন্ডাস্ট্রি’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে ৩৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ‘দেশের ৩২টি জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘নেত্রকোনা জেলায় মোহনগঞ্জ সমাজকল্যাণ এতিমখানা নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ৬ কোটি ৩৩ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘দুস্থ ছেলেমেয়েদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও পুনর্বাসনে পেশাভিত্তিক কম্পিউটার/আইটি প্রশিক্ষণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ২ কোটি ৬১ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘লালমনিরহাট জেলার অতি দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিবিধ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জীবনমান উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ২৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘অনগ্রসর ও হতদরিদ্র জনগোষঠীর জন্য আত্মকর্মসংস্থানমূলক কাজের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে ৪০ কোটি টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর ফজলুল হক প্রবীণ নিবাস (থেরাপি সেন্টারসহ) এবং অনগ্রসর কিশোর-কিশোরীদের জন্য বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ২৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘অবহেলিত, অনগ্রসর ও পশ্চাতপদ জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের জন্য কর্মসংস্থানমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ২৪ কোটি ২৮ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘টেকসই গ্রিন হাউজ প্রযুক্তি ব্যবহার ও উন্নত কৃষি উপকরণ সরবরাহের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি করে করোনা অর্থনৈতিক ক্ষতি প্রশমন’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ৪৯ কোটি ২১ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘দুস্থ, বিধবা, বেকার, প্রতিবন্ধী, প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে টেকসই প্রশিক্ষণ’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ২২ কোটি ৭৮ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘ছিন্নমূল, অনগ্রসর, এতিম ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর সামাজিক উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নের জন্য বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ প্রদান’ প্রকল্পটি ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে ২১ কোটি ৭৭ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমাজসেবা অধিদফতরের ‘প্রফুল্ল প্রতিভা প্রবীণ নিবাস, এতিমখানা এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের সাহায্য কেন্দ্র, মাগুরা’ প্রকল্পটি ২০২০১ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ২৮ কোটি ২০ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
মহিলা বিষয়ক অধিদফতরের ‘মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলায় মহিলা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কাম হোস্টেল নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে ১৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
পিডি/ইএ/এসএইচএস/জিকেএস