বিআরসি সনদ পেল ময়মনসিংহ এগ্রো

জাগো নিউজ ডেস্ক
জাগো নিউজ ডেস্ক জাগো নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ০২:৩৯ পিএম, ০৪ আগস্ট ২০১৯

‘ব্রিটিশ রিটেইল কনসোর্টিয়াম (বিআরসি) গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড সনদ অর্জন করেছে প্রাণ গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ময়মনসিংহ এগ্রো লিমিটেড। আন্তর্জাতিক মান ও কমপ্লায়েন্স মেনে পণ্য উৎপাদন করায় ময়মনসিংহ এগ্রো লিমিটেডকে এ সনদ প্রদান করে যুক্তরাজ্যভিত্তিক মান নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরসি সার্টিফিকেশন বডি।

বুধবার (৩১ জুলাই) প্রাণ গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইলিয়াছ মৃধার হাতে সনদ তুলে দেন এসজিএস বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার আব্দুর রশিদ।

বিআরসি সনদ হলো বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত একটি সনদ যার মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত পণ্যের গুণগতমান, খাদ্য নিরাপত্তা এবং উৎপাদনে প্রতিটি ধাপে কমপ্লায়েন্স মেনে চলার বিষয়টি নিশ্চিত করে। ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে বিআরসি সনদকে অধিক গুরুত্ব দেয়া হয়।

এর আগে প্রাণ গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান প্রাণ এগ্রো লিমিটেড, নাটোর এগ্রো লিমিটেড, এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিটেড, প্রাণ ফুডস লিমিটেড, প্রাণ ডেইরি বিআরসি সনদ অর্জন করে।

অনুষ্ঠানে ইলিয়াছ মৃধা বলেন, ‘পণ্য উৎপাদনে কমপ্লায়েন্স মেনে চলায় ময়মনসিংহ এগ্রো লিমিটেড বিআরসি সনদ অর্জন করেছে। এই প্রতিষ্ঠানের অধীনে আমরা আম, পেয়ারা, আপেল, কমলালেবুসহ বিভিন্ন ধরনের ফ্রুট ড্রিংকস, প্রাণ আপসহ বিভিন্ন ধরনের বেভারেজ, ড্রাই কেক, ক্যান্ডি ও ললিপপ বিদেশে রফতানি করছি। এই সনদ অর্জনের ফলে ইউরোপ অঞ্চল, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডে খুব সহজেই আমরা প্রাণের এসব পণ্য পৌঁছে দিতে পারব।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রাণ সবসময় পণ্য উৎপাদনের প্রতিটি ধাপে গুণগতমান বজায় রেখে ভোক্তার কাছে সেরা পণ্য পৌঁছে দিতে চেষ্টা করে। বিআরসি সনদ অর্জনের মাধ্যমে ভোক্তার প্রতি দায়বদ্ধতাকে আরেকবার প্রমাণ করল।’

সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে এসজিএস বাংলাদেশের হেড অব সার্টিফিকেশন ইয়াসমিন আহমেদ, ময়মনসিংহ এগ্রো লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক আনিসুর রহমান ও প্রাণ গ্রুপের সিনিয়র ম্যানেজার (কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) রাসেল কবির উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি

এসআর/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।