১২৩ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার অতিরিক্ত বিক্রির প্রস্তাব

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৪:২৪ পিএম, ০৩ জুলাই ২০১৮

ঢাক স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউস থেকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১২৩টি কোম্পানির অতিরিক্ত শেয়ার বিক্রির প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ ওই ব্রোকারেজ হাউসগুলোর নিজস্ব পোর্টফোলিও বা গ্রাহকের পোর্টফোলিওতে থাকা শেয়ার থেকেও বেশি শেয়ার বিক্রির প্রস্তাব দেয়া হলো।

অন্যভাবে বলা যায়, একটি ব্রোকারেজ হাউসের আওতায় (নিজস্ব ও গ্রাহকের বিওতে) একটি কোম্পানির শেয়ার আছে ১০টি, কিন্তু বিক্রির প্রস্তাব দেয়া হয়েছে ১৫টির।মঙ্গলবার ডিএসইর কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউস থেকে ১২৩টি কোম্পানির শেয়ার বিক্রির এমন অতিরিক্ত প্রস্তাব দেয়া হয়।

ডিএসই সূত্র জানিয়েছে, ১২৩টি কোম্পানির যে পরিমাণ অতিরিক্ত শেয়ার বিক্রির প্রস্তাব পড়েছে, তা ডিএসই বাজার থেকে বিদ্যমান দামে কিনবে এবং যে ব্রোকারেজ হাউসগুলো থেকে অতিরিক্ত প্রস্তাব পড়েছে ওই ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে সেটেলমেন্ট হাউজের মাধ্যমে বিতরণ করে দেবে। এ জন্য শেয়ার দাম ও লেনদেনের কমিশন সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ হাউস বহন করবে।

শেয়ার বিক্রির অতিরিক্ত প্রস্তাব পড়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে- আমরা নেটওয়ার্কের ৪ হাজারটি, আমরা টেকনোলজির ৩৫৪টি, এবি ব্যাংকের ৭ হাজার, অ্যাডভেন্ট ফার্মার ১৩ হাজার ৫২০টি, অগ্নি সিস্টেমের ৩ হাজার ৫০০টি, আলহাজ্ব টেক্সটাইলের ৫ হাজার ৪৫০টি, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৮ হাজার, আলিফ মেনুফ্যাকচারিং ১ লাখ ১৯ হাজার, ৮৮৮টি, আমান ফিডের ২ হাজার, এমবি ফার্মার ২ হাজার ৭২০টি, এএমসিএল প্রাণের ২৭৫টি, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৬৮০টি, অ্যাপেক্স ফুডের ১৫০টি, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ৩৯৫টি, অ্যাপেক্স স্পিনিংয়ের ২ হাজার ৮৪০টি, অ্যাপেক্স ট্যানারির ২০০টি, অ্যাটলাস বাংলাদেশের ৩ হাজার ৭৯৮টি, আজিজ পাইপের ১০০টি, বাংলাদেশ শিপিংয়ের ৫ হাজার ৩০০টি, বারাকা পাওয়ারের ৪০ হাজার, বসুন্ধরা পেপারের ৮১ হাজার ৪৭৭টি, বিবিএস কেবলসের ২৪ হাজার ৭০০টি, বিডি ল্যাম্পের ৮৩৯টি, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলসের ১২ হাজার ৫০০টি শেয়ার বিক্রির প্রস্তাব করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সাবমেরিক কেবলসের ১ হাজার, বাংলাদেশ থাইয়ের ২১ হাজার ২০০টি, বেঙ্গল উইন্ডসের ৬ হাজার ৭৯৫টি, বার্জার পেইন্টের ৭০টি, বেক্সিমকোর ৯১ হাজার ১০০টি, ব্র্যাক ব্যাংকের ২ হাজার, সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামী ফান্ডের ২ হাজার ৪০টি, ফরচুন সুজের ৩৩ হাজার ৬০০টি, ফু-ওয়াং সিরামিকের ১ লাখ ৩৬ হাজার ৬৮৫টি, ফু-ওয়াং ফুডের ৪৪ হাজার ৫০০টি, জেমিনি সি ফুডের ২৩২টি, জেনারেশন নেক্সটের ৫ হাজার, গোল্ডেন হার্ভেস্টের ৭ হাজার ৩৫৩টি, জিকিউ বলপেনের ১ হাজার ৮৫০টি, এইচ আর টেক্সটাইলের ১ লাখ ৫৬ হাজার ৯৬০টি, হাক্কানি পাল্পের ৩০০টি, সেন্ট্রাল ফার্মার ৬ হাজার ৯টি, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ৩ হাজার ৪৯০টি, ডেফডিল কম্পিউটারের ৮ হাজার, দেশ গার্মেন্টেসের ৪৮৩টি, ঢাকা ব্যাংকের ৩ হাজার, ড্রাগন সোয়েটারের ২১ হাজার ৫০০টি, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টের ১টি, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ১ লাখ ২৮ হাজার ৩৬৫টি, এনভয় টেক্সটাইলের ৩০০টি, এক্সিম ব্যাংকের ২০ হাজার, হামিদ ফেব্রিকসের ১৩ হাজার ৫২০টি, হা-ওয়েল টেক্সটাইলের ১০ হাজার, আইডিএলসির ৫ হাজার, ইফাদ অটোসের ১ হাজার ১০০টি, ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের ১ লাখ ৭৩ হাজার ২১০টি, ইনটাচ লিমিটেডের ৫ হাজারটি শেয়ার বিক্রির প্রস্তাব করা হলো।

ইন্ট্রিকো রিফুয়েলিংয়ের ১৫ হাজার ৬০টি, আইপিডিসি ফাইন্যান্সের ৩০ হাজার, জেএমআই সিরিঞ্জের ২ হাজার ২০০টি, কে অ্যান্ড কিউ’র ২ হাজার ৪০৬টি, কেডিএ’র ৫০০টি, কেয়া কসমেটিকের ৫ হাজার, খান ব্রাদার পিপির ৪ হাজার ৫৮০টি, খুলনা পাওয়ারের ১৩ হাজার ৩৩০টি, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৫ হাজার, লিগাসি ফুটওয়্যারের ৭ হাজার ৫৫০টি, লিবরা ইনফিউশনের ৫৫৪টি, মালেক স্পিনিংয়ের ৫ হাজার ৬৮২টি, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ১৬ হাজার ২৫০টি, মেট্রো স্পিনিংয়ের ১৩ হাজার ৭০০টি, মিরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজের ২২ হাজার ৬৯৫টি, এমজিএল বাংলাদেশের ১০০টি, মুন্নু সিরামিকের ৩ হাজার ৮৭টি, মুন্নু জুটের ১৮৫টি, মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিংয়ের ১০০টি, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্টের ৪৪ হাজার ৭৯২টি, ন্যাশনাল পলিমারের ১ হাজার ৪১০টি, ন্যাশনাল টিউবসের ১ হাজার ৫০০টি, নর্দান জুটের ৫৬০টি, ওয়াইম্যাক্সের ৮৫ হাজার ৪৬২টি, অলেম্পিক এক্সসরিজের ১০ হাজার, ওয়ান ব্যাংকের ৩ হাজার ৮২৫টি, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১২ হাজার ৮০০টি, প্যাসেফিক ডেনিমের ২ হাজার ৯৫০টি, পদ্মা ইসলামী লাইফের ৪ হাজার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ৪ হাজার ৪০টি, পেনিসুলার চিটাগাংয়ের ১ হাজার, পিপলস লিজিংয়ের ১০ হাজার, ফার্মা এইডের ১ হাজার ১৩৮টি, প্রাইম টেক্সটাইলের ১ লাখ ৭৬ হাজার ২২৩টি, পূবালী ব্যাংকের ১৩ হাজার ৪৮২টি শেয়ার রয়েছে।

এ ছাড়া রয়েছে কুইন সাউথ টেক্সটাইলের ৬ হাজার ৫৪০টি, আরএন স্পিনিংয়ের ১১ হাজার, রহিম টেক্সটাইলের ১৫টি, রহিম ফুডের ৩ হাজার ৬৯৭টি, আরএকে সিরামিকের ১৫ হাজার ৩০০টি, রংপুর ফাউন্ডারের ২ হাজার ৫০২টি, রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলসের ৭৪ হাজার ৭৫৮টি, আরডি ফুডের ৯৫ হাজার ২০০টি, রিজেন্ট টেক্সটাইলের ৮ হাজার, রেনেটা লিমিটেডের ২৫টি, রূপালী লাইফের ১ হাজার ৭৪০টি, সাফকো স্পিনিংয়ের ১৬ হাজার ৬৬৫টি, সাইফ পাওয়ারটেকের ৪ হাজার, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ৩ হাজার ১০০টি, শাহজিবাজার পাওয়ারের ৫০০টি, শাশা ডেনিমের ২ হাজার ২৫৫টি, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ৩১ হাজার ৫০০টি, সিমটেক্সের ১৯ হাজার ২৪৫টি, সিনোবাংলার ১১ হাজার ১০০টি, সোনালী আঁশের ৯৪৯টি, সাউথইস্ট ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৫০০টি, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ৩৯ হাজার ৫৫৯টি, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ২৭০টি, স্টাইল ক্রাফটের ২২০টি, ইউনিক হোটেলের ৯ হাজার ৫৩৫টি, ইউনাইটেড এয়ারের ৭২টি, ইউনাইটেড পাওয়ারের ৫ হাজার ১৮৬টি, ওসমানিয়া গ্লাসের ১ হাজার ৭২৫টি, ওয়াটা কেমিক্যালের ৯০টি, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপয়ার্ডের ১ লাখ ৩৪ হাজার ৪৫০টি, জাহিন স্পিনিংয়ের ১ হাজার শেয়ার।

এমএএস/জেডএ/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।