দাম বাড়ার কারণ নেই কে অ্যান্ড কিউর


প্রকাশিত: ০৫:৫৭ এএম, ০৫ জুলাই ২০১৭

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কে অ্যান্ড কিউ’র শেয়ার দাম বাড়ার পিছনে কোনো অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।

ডিএসই বলছে, কোম্পানিটির শেয়ারের অস্বাভাবিক দাম বাড়ার পেছনের কারণ জানতে চেয়ে ডিএসই থেকে মঙ্গলবার (৪ জুলাই) নোটিশ পাঠানো হয়। জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের যে অস্বাভাবিক দাম বেড়েছে তার জন্য তাদের কাছে অপ্রকাশিত কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গত ৬ জুনের পর থেকেই কে অ্যান্ড কিউ’র শেয়ারের দাম টানা বেড়েছে। ৬ জুন কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম ছিল ৫৩ টাকা ৩০ পয়সা। যা ১২ জুন বেড়ে ৫৭ টাকা ৩০ পয়সায় পৌঁছে যায়।

এরপরের প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দাম অল্প অল্প করে বাড়লেও ২০ জুনের পর থেকে অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকে। ২২ জুন প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দাম দাঁড়ায় ৫৯ টাকা ৭০ পয়সা। ২৮ জুন এক কার্যদিবসের ব্যবধানে প্রতিটি শেয়ারের দাম প্রায় ৫ টাকা বেড়ে ৬৪ টাকা ৪০ পয়সায় পৌঁছে যায়।

আর শেষ চার কার্যদিবসে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ছে ৬ টাকা ১০ পয়সা। ৪ জুলাই কে অ্যান্ড কিউ’র প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়ায় ৭০ টকা ৫০ পয়সা। এমন অস্বাভাবিক দাম বাড়ার প্রেক্ষিতে ৪ জুলাই ডিএসই থেকে প্রতিষ্ঠানটিকে নোটিশ পাঠানো হয়। যার প্রেক্ষিত্রে কোম্পানিটি জানিয়েছে শেয়ারের এমন অস্বাভাবিক দাম বাড়ার পেছনে কোনো কারণ নেই।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, কে অ্যান্ড কিউর মোট শেয়ারের ২৪ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা ও পরিচলকদের হাতে। বাকি শেয়ারের ৭২ দশমিক ১০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আছে ৩ দশমিক ৮৪ শতাংশ শেয়ার।

এমএএস/আরএস/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।