প্রাণ-এর ওপর ‘খাদ্যশিক্ষা’ নেয়া উচিত


প্রকাশিত: ০৮:৩৫ এএম, ২৫ নভেম্বর ২০১৬

ক্ষুদ্র পরিসর থেকে বিশ্ব জয় করতে যাচ্ছে ‘প্রাণ’। প্রাণ-এর সফলতায় আজ বিশ্ব মুগ্ধ। কীভাবে প্রাণ সফলতার সিঁড়িতে পৌঁছেছে- সেজন্য প্রাণ-এর ওপর খাদ্যশিক্ষা নেয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান মো. সবুর খান।
 
তিনি বলেন, একজন বিদেশিকে যখন দেখি প্রাণ জুস খাচ্ছেন তখন বাংলাদেশি হিসেবে প্রাণ ভরে যায়। আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্যের দেশ বাহরাইনসহ বিভিন্ন দেশে যখন দেখি প্রাণপণ্যের ডিলারশিপের জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে ডিলার খোঁজা হয় সত্যিই তখন অনেক ভালো লাগে। শুধু সার্টিফিকেট-নির্ভর নয়, উৎপাদনশীলতায় দেশে প্রাণ-এর ওপরেই ‘খাদ্যশিক্ষা’ নেয়া উচিত।
 
শুক্রবার রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত চতুর্থ বাপা ফুডপ্রো ইন্টারন্যাশনাল এক্সপো-এর দ্বিতীয় দিনে ‘বাংলাদেশে কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি।
 
অনুষ্ঠানে কি-নোট উপস্থাপন করেন প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী।

সবুর খান বলেন, ‘আমাদের দেশে শুধু সার্টিফিকেটনির্ভর শিক্ষা দেয়া হচ্ছে। ইন্ডাস্ট্রিয়ালবিষয়ক শিক্ষা দেয়া হচ্ছে না। এটা চালু করতে হবে। এজন্য আমরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে খাদ্য উৎপাদন ও খেলাধুলাসহ নতুন করে ১০টি বিষয় সংযুক্ত করতে যাচ্ছি।’
 
ড্যাফোডিল চেয়ারম্যান বলেন, ‘ক্রিকেটে আমরা অনেক দেশকে হারিয়েছি। এক সময় ফুটবল নিয়ে আমাদের উন্মাদনা ছিল। কিন্তু এখন তা হারিয়ে গেছে। ক্রিকেটে যদি আমরা বিশ্বজয় করতে পারি, খাদ্যপণ্যে কেন পারবো না? আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে খাদ্য ও খেলাধুলাবিষয়ক সাবজেক্ট চালু করবো।’
 
বাপার সভাপতি এএফএম ফখরুল ইসলাম মুন্সির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে মেলা কমিটির চেয়ারম্যান নাজমুল হক নাজিম, বাপার সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
 
এমএসএস/এসআই/এনএফ/এনএইচ/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।