খাদ্যমন্ত্রী

বোরোর বাম্পার ফলন হয়েছে, সরকারি গুদামে চাল রাখার জায়গা নেই

জেলা প্রতিনিধি
জেলা প্রতিনিধি জেলা প্রতিনিধি নওগাঁ
প্রকাশিত: ০৩:৩০ পিএম, ১০ জুলাই ২০২৩

বিদেশ থেকে এক ছটাক চালও আমদানি করতে হবে না বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেছেন, বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। সরকারি খাদ্য গুদামে চাল রাখার জায়গা নেই।

সোমবার (১০ জুলাই) দুপুরে নওগাঁর নিয়ামতপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে ট্যাবলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

আরও পড়ুন: এক ছটাক চালও আমদানি করতে হবে না: খাদ্যমন্ত্রী

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, এই ট্যাবলেট শিক্ষার্থীরা জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি দেশ ও বিশ্ব মানবতার প্রয়োজনে ব্যবহার করবে। মোবাইল বা ট্যাবে অনেক ভালো দিক যেমন আছে খারাপ দিকও আছে। শিক্ষার্থীদের ভালো দিক গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, প্রযুক্তির সুবিধা গ্রহণ করে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে।

jagonews24

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, উন্নয়ন টেকসই করতে হবে। টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে সরকারের ধারাবাহিকতা প্রয়োজন। শেখ হাসিনার সরকার সব জায়গায় উন্নয়ন করেছে। প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের বার্তাগুলো প্রচার করতে হবে।

শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার প্রকৃত ইতিহাস শিক্ষার্থীদের জানাতে আপনাদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যে শিক্ষার্থী স্বাধীনতা কিভাবে অর্জন হল জানে না সে শিক্ষার্থী দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবে না। দেশের উন্নয়নে নিজেকে উজাড় করে দিতে পারবে না।

আরও পড়ুন: চালের বাজার অস্থিতিশীল করলে বরদাস্ত করবো না: খাদ্যমন্ত্রী

নিয়ামতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমতিয়াজ মোরশেদের সভাপতিত্বে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাদিরা বেগম, নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক আবেদ হোসেন মিলন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।

নিয়ামতপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। উপজেলার ৪১টি এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ২৪ টি মাদরাসার ৩৯০ শিক্ষার্থী প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ট্যাবলেট পেয়েছেন।

আব্বাস আলী/এমআরআর/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।