ডামুড্যায় চিরনিদ্রায় শায়িত সাংবাদিক ফয়সাল

জেলা প্রতিনিধি
জেলা প্রতিনিধি জেলা প্রতিনিধি শরীয়তপুর
প্রকাশিত: ১২:১০ পিএম, ২০ মার্চ ২০১৮

নেপালে ইউএস-বাংলার উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় নিহত সাংবাদিক ফয়সাল আহমেদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় শরীয়তপুরের ডামুড্যা উপজেলায় পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

এর আগে সকাল ১০টায় ডামুড্যা পূর্ব মাদারীপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মাঠে ফয়সালের জানাজার সম্পন্ন হয়। জানাজায় ফয়সালের মামা ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. বাহাদুর বেপারী, বাবা সামসুদ্দিন সরদার, ভাই সাইফুল ইসলাম, রাকিব সরদার, মামা কায়কোবাদ বেপারী, বিল্লাল বেপারী, ডামুড্যা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোজী আক্তার, ডামুড্যা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন মাঝি, ডামুড্যা পৌরসভার মেয়র হুমায়ূন কবির বাচ্চু ছৈয়াল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাস্টার কামাল উদ্দিন আহম্মেদ, সাধারণ সম্পাদক বাবলু সিকদারসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।

গত ১২ মার্চ নেপালে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় নিহত ২৬ বাংলাদেশির মধ্যে ২৩ জনের মরদেহ সোমবার দেশে আনা হয়। বিকেলে আর্মি স্টেডিয়ামে তাদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার পর মরদেহগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে ঢাকা থেকে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে রাত সাড়ে ৩টার দিকে ফয়সালের মরদেহ শরীয়তপুরের ডামুড্যায় পৌঁছায়। এ সময় নিহতের স্বজনদের আহাজারিতে আশপাশের পরিবেশ ভারি হয়ে ওঠে।

শরীয়তপুরের ডামুড্যা পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ ডামুড্যা গ্রামের সামসুদ্দিন সরদার ও মোসাম্মৎ সামসুন্নাহার বেগমের বড় ছেলে আহম্মেদ ফয়সাল (২৯)। তিনি বৈশাখী টিভিতে স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে ঢাকায় কর্মরত ছিলেন।

ছগির হোসেন/আরএআর/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।