পরিবেশ বিষয়ে গবেষণা কার্যক্রম জোরদার করতে হবে: ঢাবি উপাচার্য

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রকাশিত: ০৩:৩৬ পিএম, ২৬ অক্টোবর ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেছেন, পরিবেশ সংরক্ষণ বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি এবং এ ব্যাপারে গবেষণা কার্যক্রম আরও জোরদার করার উপর গুরুত্বারোপ করতে হবে। এ লক্ষ্যে গবেষণা তহবিল বৃদ্ধি করতে হবে।

শনিবার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ ফারুক মাল্টিপারপাস হলে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধনকালে উপাচার্য এসব কথা বলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যাংকিং এন্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগ এবং পূবালী ব্যাংক পিএলসির যৌথ উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পরিচালিত হয়।

ব্যাংকিং এন্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. হাসিনা শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মাহমুদ ওসমান ইমাম, পূবালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী, ব্যাংকিং এন্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষ, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

উপাচার্য বলেন, পরিবেশের সঙ্গে মানবজীবন ওতপ্রোতভাবে জড়িত। পরিবেশ দূষণের ফলে প্রাণিজগৎ নানাভাবে বিপর্যস্ত হচ্ছে। সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি নিজেদের বাঁচাতে পরিবেশ সংরক্ষণে আমাদের আরও সচেতন হতে হবে। এক্ষেত্রে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও সেচ্ছাসেবী কার্যক্রম আরও জোরদার করতে হবে এবং বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিশেষায়িত জ্ঞান ব্যবহার করে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়াকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

আলোচনা সভায় বক্তারা বিদেশি গাছ বর্জন এবং দেশীয় গাছ রোপণের উপর গুরুত্বারোপ করেন। এছাড়া বৃক্ষরোপণের পাশাপাশি বৃক্ষের যথাযথ পরিচর্যা ও সংরক্ষণের উপর আলোকপাত করা হয়। অনুষ্ঠান শেষে বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ চত্বরে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ একটি করে গাছের চারা রোপণ করেন।

এমএইচএ/এসআইটি/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।