দুধ খাওয়াতে সমস্যা হয়েছে


প্রকাশিত: ০২:২৩ এএম, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬

দুধ খাওয়াতে সমস্যা হয়েছে
বল্টু দোকানে গেল চা খেতে। চা খাওয়ার পর যখন বিল দিতে গেল!
বল্টু: বিল কত হল?
দোকানদার: ৬ টাকা।
বল্টু: কেন, দুধ চা কত?
দোকানদার: ৬ টাকা।
বল্টু: কেন? আমি তো রং চা খেলাম, তাহলে আমাকে ১ টাকার দুধ দিয়ে দিন।

দোকানদার বল্টুর হাতের তালুতে এক চামচ দুধ দিল। বল্টু জিহ্বা দিয়ে চেটে দুধ খেয়ে মাটিতে গড়াগড়ি দিল। এখন দোকানদার তো ভয়ে অস্থির। দোকানদার বল্টুর পকেটে ১০০ টাকা দিয়ে বললো ভাই তুমি হাসপাতালে যাও।
বল্টু: উঠে দাঁড়িয়ে বললো কেন?
দোকানদার: মনে হয় দুধ খাওয়াতে তোমার সমস্যা হয়েছে।
বল্টু: আরে না।
দোকানদার: তাহলে গড়াগড়ি করছিলে কেন?
বল্টু: আমি আগে রং চা পরে দুধ খাইছি তো তা মিক্সড করছিলাম।

*****

আরেকটি পা কোথায়
এক জমিদার একদিন একটা বক শিকার করে আনলো। জমিদারের স্ত্রী ছিলো না। তাই সে তার চাকরকে বকটা ভালো করে রান্না করতে বললো। চাকর রান্না করার সময় স্বাদ পরীক্ষা করতে গিয়ে বকের একটা পা খেয়ে ফেললো। যখন জমিদারের সামনে খাবার পরিবেশন করা হলো, জমিদার খেয়াল করলো বকের আরেকটি পা নেই, তখন সে চাকরকে জিজ্ঞেস করলো-
জমিদার: এই বকের আরেকটি পা কোথায় রে?
চাকর: হুজুর, বকের পা তো একটি থাকে।
জমিদার: আরে না, বকের কখনো এক পা হয় নাকি?
চাকর: আপনি খাবার শেষ করেন। তারপর আপনাকে জীবিত বক দেখাবো।

খাবার শেষে দুইজন বিলের ধারে গেলো, চাকর জমিদারকে দেখালো বক এক পায়ে দাঁড়িয়ে আছে। জমিদার তখন হাততালি দিলো, সঙ্গে সঙ্গে বক উড়ে গেলো দুই পা বের করে।
জমিদার: কিরে, দেখেছিস বকের দুই পা থাকে যে?
চাকর: হুজুর আপনি যদি খাওয়ার সময় হাততালি দিতেন, তাহলে তখনো দুই পা পেতেন।

*****

পল্টু এবং তাদের সপরিবারে গেছে মেয়েপক্ষের বাড়িতে। কথা-বার্তার এক পর্যায়ে পল্টুর সঙ্গে মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হল-
মেয়ে: তো, কি সিদ্ধান্ত নিলেন?
পল্টু: সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে।
মেয়ে: কি ইচ্ছা?
পল্টু: আপনার সঙ্গে একবার বৃষ্টিতে ভিজবো।
মেয়ে: উফফ! আপনি কি রোম্যান্টিক!
বল্টু: ইয়ে, আসলে ব্যাপার সেইটা না। আপনি যে পরিমাণ ময়দা মেখেছেন, বৃষ্টিতে না ভিজলে আপনার আসল চেহারা দেখবো কী করে?

এসইউ/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।