আজকের জোকস : চাইনিজ বন্দুক কিনো না


প্রকাশিত: ০৫:৫৯ এএম, ২৪ জানুয়ারি ২০১৭

চাইনিজ বন্দুক কিনো না
নায়িকার বাবা নায়কের দিকে বন্দুক তাক করে বলল–
বাবা : এখনো সময় আছে, আমার মেয়েকে তুই ভুলে যা!
নায়ক : চৌধুরী সাহেব, আমার জান চলে যাবে, তবু আমি আপনার মেয়েকে ভুলবো না।

নায়িকার বাবা রেগে গিয়ে নায়ককে গুলি করল। কিন্তু গুলি নায়কের বুকে না লেগে নায়িকার বাবার বুকে লাগল! নায়িকার মা চিৎকার করতে করতে নায়িকার বাবার কাছে দৌড়ে এলো। তারপর কাঁদতে কাঁদতে বলল-
মা : কতবার বলেছি, চাইনিজ বন্দুক কিনো না। কোন দিক দিয়া গুলি বের হবে, কেউ জানে না!

****

কাজের বুয়া ফেসবুক
কাজের বুয়া এক সপ্তাহ পর কাজ করতে আসল–
গৃহকর্ত্রী : কী ব্যাপার? এক সপ্তাহ কোথায় ছিলে?
কাজের বুয়া : বাড়িতে গেছিলাম আফা।
গৃহকর্ত্রী : বাড়িতে গেছো বলে গেলেই পাড়তে!
কাজের বুয়া : কেন ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিসি, পাননি?
গৃহকর্ত্রী : তুমি আবার ফেসবুকও চালাও নাকি?
কাজের বুয়া : হ... আপনার সাহেব তো একটা কমেন্টও দিসে।
গৃহকর্ত্রী : কি লিখছে কমেন্টে?
কাজের বুয়া : মিস ইউ...

****

তোতা পাখির কারসাজি
তোতা পাখি কেনার জন্য এক ক্রেতা সুন্দর একটা পাখির দোকানে গেলেন–
ক্রেতা : ভাই, ভালো একটা তোতা পাখি দেখান তো।
বিক্রেতা : এটা নিয়ে যান। এই পাখিটা গান করে, আবৃত্তি করে, এমনকি প্রবন্ধও কিছু কিছু মুখস্থ করে রেখেছে।
ক্রেতা : তাই নাকি? তা হলে তো ভালোই। দাম কত?
বিক্রেতা : ছয়শ’ টাকা।
ক্রেতা : ঠিক আছে, দাও।

বাড়ি আনার পর তোতা পাখিটা টু শব্দ পর্যন্ত করল না। তিন সপ্তাহ পার হল, তবুও না। বিরক্ত হয়ে ক্রেতা পাখিটা দোকানে ফেরত নিয়ে গেল। কিন্তু মালিক পাখি ফেরত নেবে না। বললেন-
বিক্রেতা : দেখুন, আমি যে পাখিটা দিয়েছিলাম সেটা গান, আবৃত্তি সবই করতে পারত। যেটা ফেরত দিতে এসেছেন সেটা তো কথাই বলতে পারে না। তবু আপনি যখন বলছেন পাখিটা আমি নেব, কিন্তু একশ’ টাকার বেশি দিতে পারব না।

ক্রেতা বাধ্য হয়ে একশ’ টাকাতেই পাখি ফেরত দিয়ে দিলেন। দোকান থেকে বের হওয়ার সময় শুনতে পেলেন তোতা পাখিটা বলছে–
পাখি : পাঁচশ’ টাকা লাভের মধ্যে দুইশ’ টাকা আমার।

এসইউ/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।