আজকের কৌতুক : বান্ধবীকে চুমু খেতে গিয়ে সর্বনাশ

জাগো নিউজ ডেস্ক
জাগো নিউজ ডেস্ক জাগো নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:১৯ এএম, ২৫ জুন ২০১৯

বান্ধবীকে চুমু খেতে গিয়ে সর্বনাশ

প্রথম দিন ডেট সেরে বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবুল। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বলল, ‘সোনা, একটা চুমু খেতে দাও আমাকে।’
বান্ধবী: না না না! তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে?
বাবুল: আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমু।
বান্ধবী: না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।
বাবুল: আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?
বান্ধবী: না না, কখনো এভাবে আমি চুমু খেতে পারবো না।
বাবুল: আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো— খামোখা এমন করে না লক্ষ্মী!

এমন সময় দরজা খুলে গেল। বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বলল, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয় তুমি চুমু খাও, নয়তো আমি চুমু খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমু খাবেন— কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে কলিংবেল থেকে হাতটা সরায়।

> আরও পড়ুন- আজকের কৌতুক : আমাকে ছাড়া কিছুই চায় না!

****

বাবা হওয়ার মত হরমোন নেই

জামান ভাই ভালো মানুষ! তিনি প্রাইভেটকার নিজে চালিয়ে অফিসে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ রাস্তার পাশে চোখ গেল! এক নারী রাস্তায় অচেতনভাবে পড়ে আছে। পরোপকারী জামান সেখানে গাড়ি থামালেন। পথচারীরা মহিলাকে ধরে তার গাড়িতে তুলে দিল!

জামান মহিলাকে নিয়ে একটি ক্লিনিকে গেলেন। ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ এনে দিলেন। এক ব্যাগ ব্লাডও দিলেন। মহিলার সুস্থতা কামনা করে কেবিনের সামনে পায়চারী করছিলেন। এমন সময় ডাক্তার এসে হাসি দিয়ে বলল, ‘সুসংবাদ! আপনি বাবা হয়েছেন।’ জামান টাস্কি খেয়ে বললেন, ‘আমি ওই মহিলাকে চিনি না।’

অনেক ঝামেলার পর মামলা হলো! অনেক তদন্তের পর জামান সাহেবের ডিএনএ করা হলো। ডিএনএ টেস্টের পর জানা গেল, জামানের বাবা হওয়ার মত হরমোন ছিল না, আর এখনো নেই।

বহু ঝামেলার পর জামান মুক্তি পেলেন। হাফ ছেড়ে বেঁচে আদালতের বাইরে এসে গাড়িতে উঠেই মহা টেনশনে পরলেন। ঘরে যে তিনটা বাচ্চা, সেগুলো কিভাবে হলো? এটা তো মহা টেনশনের ব্যাপার।

> আরও পড়ুন- আজকের কৌতুক : ফুটবল ছেলে না মেয়ে?

****

বাচ্চা হওয়ার জন্য কি কথা বলতে হয়?

জিন্স প্যান্ট ব্যবসায়ী ফখরুল সকালবেলা থানায় হাজির!
ডিউটি অফিসার: সকাল সকাল থানায় কেন আসছেন?
ফখরুল: আমার বউয়ের বিরুদ্ধে সেপারেশন কেস দেব। গত ৫ বছর ধরে বউয়ের সাথে আমার কোন কথা হয় না।
ডিউটি অফিসার: বাচ্চা-কাচ্চা ক’টা?
ফখরুল: ২টা ছেলে! বড় ছেলে ৪ বছর আর ছোটটা ২ বছর!
ডিউটি অফিসার: কী বলেন! একটু আগেই বললেন ৫ বছর ধরে কথা হয় না! তাহলে কিভাবে কী ভাই?
ফখরুল: কী যে বলেন স্যার! বাচ্চা হওয়ার জন্য কি কথা বলতে হয় না-কি!

এসইউ/এমকেএইচ

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।