আজকের কৌতুক : দুধের ডিউটি ভাগ করে দিলো!
কৌতুক- এক : দুধের ডিউটি ভাগ করে দিলো!
এক বৃদ্ধ হাসপাতালে তার শেষ নিশ্বাস নিচ্ছিল। তার বিছানার পাশে তখন এক নার্স, তার স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে
ছিল। বৃদ্ধ বড় ছেলেকে বলল-
বৃদ্ধ : আমি তো আর বেশিক্ষণ বাঁচবো না। তাই পার্ক স্ট্রিটের ১৫টি বাড়ি তুই নে।
মেয়েকে বলল-
বৃদ্ধ : ধর্মতলার ১৭টি বাড়ি তুই নে।
ছোট ছেলেকে বলল-
বৃদ্ধ : তোকে তো আমি খুব ভালোবাসি। তাই বেহালার ২০টি বাড়ি তোর।
স্ত্রীকে বলল-
বৃদ্ধ : আমি মারা যাওয়ার পর কারো কাছে তোমাকে হাত পাততে হবে না। তাই ডিএলএফের ১০টি ফ্ল্যাট তুমি রাখো।
> আরও পড়ুন- আজকের কৌতুক : দিনে একশ’টা কিস দিতাম
তখন নার্স বৃদ্ধের স্ত্রীকে বলল-
নার্স : আপনি কত ভাগ্যবতী। আপনার স্বামী আপনাদের জন্য কত সম্পত্তি রেখে যাচ্ছেন।
স্ত্রী : কীসের সম্পত্তি? ও দুধওয়ালা। আমাদেরকে সকালে দুধ দেওয়ার ডিউটি ভাগ করে দিলো!
****
কৌতুক- দুই : বিয়ে বাড়িতে তিন কুকুর
গ্রামের এক বাড়িতে বিয়ে হচ্ছে। তিনটি কুকুর বাড়ির পাশে বসে ভাবছে, কিভাবে বিয়েটা খাওয়া যায়। একটি কুকুর বলল- ‘আমাদের একসঙ্গে যাওয়া যাবে না, একে একে যেতে হবে।’
তারপর একটি কুকুর রওনা করল। যখন সে বাড়ির ভেতর ঢুকল, এর কিছুক্ষণ পরই একজন লোক কিছু গরম পানি দিয়ে কুকুরটিকে ঝাপটা দিলো। এক দৌড়ে কুকুরটি তাদের আগের অবস্থানে ফিরে গেল। দ্রুত ফিরে যাওয়ায় বাকি দুই কুকুর তার কাছে ঘটনা জানতে চাইলো। তখন প্রথম কুকুর বলল- ‘গেলাম আর গরম গরম দিয়ে দিলো।’
> আরও পড়ুন- আজকের কৌতুক : ইঞ্জিনিয়াররাও ডেলিভারি করতে পারে
এরপর দ্বিতীয় কুকুর ওই বাড়িতে যায় এবং বাড়ির লোকজন তাকে খানিকটা সময় আটকে রেখে উত্তম-মাধ্যম দিয়ে ছেড়ে দেয়। ফিরে গিয়ে সে বলে, ‘আমারে তো বসায়া নিয়া দিলো।’ সবশেষে তৃতীয় কুকুর বিয়ে বাড়িতে গিয়ে আর আসে না। সারা দিন বাঁধা অবস্থায় থেকে সন্ধ্যার সময় কিছু লাঠির বাড়ি খেয়ে আগের অবস্থানে ফিরে গিয়ে বলল- ‘আর বলো না, আমারে তো আসতেই দিতে চায় না।’
এসইউ/এমএস