২২ বছর বয়সেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন ইকুয়েডর জাতীয় দলের ফুটবলার মার্কো এঙ্গোলো। মঙ্গলবার ইকুয়েডরিয়ান ফুটবল ফেডারেশন এক বিবৃতিতে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে শোক জানিয়েছে।
Advertisement
গত ৭ অক্টোবর গাড়ি দুর্ঘটনার শিকার হন এঙ্গোলো। এক মাস মৃত্যুর সঙ্গে লড়াইয় করে অবশেষে হার মেনেছেন এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার।
দুর্ঘটনার আগের দিন ৬ অক্টোবরও ফুটবল ম্যাচ খেলেছেন এঙ্গোলো। দুর্ঘটনায় মাথা ও ফুসফুসে আঘাত পান তিনি। এক সপ্তাহ ছিলেন আইসিইউতে।
এরপর ইকুয়েডরের রাজধানী কিটোর একটি হাসপাতালে সোমবার রাতে মারা যান এই ফুটবলার। একই দুর্ঘটনায় ইকুয়েডরের বয়সভিত্তিক দলে এঙ্গোলোর সাবেক সতীর্থ রবার্তো কাবেজাসও মারা গেছেন। ইকুয়েডরের সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সেই গাড়িতে থাকা পাঁচজনের মধ্যে তিনজন নিহত হয়েছেন।
Advertisement
২০২২ সালে জাতীয় দলে অভিষেক হয় এঙ্গোলোর। দেশের জার্সিতে খেলেছেন ২টি ম্যাচ। ইকুয়েডরিয়ান ফুটবল ফেডারেশন বিবৃতিতে বলেছে, ‘ইকুয়েডরের সাবেক ফুটবলার, যে প্রতিভা ও নিবেদন দিয়ে যখনই সুযোগ পেয়েছে আমাদের দেশের মুখ রক্ষা করছে। শুধু দুর্দান্ত একজন ফুটবলারই ছিল না, মার্কো দারুণ একজন টিমমেটও ছিল।’
গত মার্চ থেকে এঙ্গোলো ইকুয়েডরিয়ান লিগ চ্যাম্পিয়ন এলডিইউ কিটোর হয়ে খেলেছেন। মেজর লিগ সকারের দল সিনসিনাটি থেকে তাকে ধারে এনেছিল দলটি।
এঙ্গোলোর মৃত্যুতে শোক জানিয়ে সিনসিনাটি লিখেছে, ‘মার্কোকে হারিয়ে আমরা গভীরভাবে মর্মাহত। তিনি উল্লসিত ও বিনীত তরুণ ছিলেন। যে রুমেই পা দিতেন, আলোকিত করতেন।’
এমএমআর/এমএস
Advertisement