অনেকে একটি স্মার্টফোন কয়েক বছর ব্যবহার করেন। কেউ আবার কয়েক মাস। নতুন ফোন বাজারে এলে সেটি কিনে নেন। তবে সব সময় তো আর হাতে টাকা থাকে না। নতুন ফোন কেনার জন্য বাজেটে টানাটানি পড়ে যায়। শখের ফোনটি কিনতে না পেরে মন খারাপ করেন।
Advertisement
চাইলেই কিন্তু পুরোনো স্মার্টফোনটি নতুন করে ফেলতে পারেন। পুরোনো স্মার্টফোনের মেকওভার করতে পারেন। দু’ভাবে স্মার্টফোন কাস্টমাইজ করতে পারবেন। হার্ডওয়্যার কাস্টমাইজেশন এবং সফটওয়্যার কাস্ট মাইজেশন। তাহলেই ফোন হয়ে যাবে নতুনের মতো। নতুন করে পুরোনো ফোনের প্রেমে পড়ে যাবেন ব্যবহারকারী।
আরও পড়ুন এক চার্জে এই ব্যাটারি চলবে ৫০ বছরহার্ডওয়্যার কাস্টমাইজেশনে নতুন কাস্টম স্কিন দেওয়া হয়। অর্থাৎ ফোনে কভারটি প্রথমেই বদলে নিন। স্মার্টফোনের মডেলের উপর নির্ভর করে নানা রকম কভার হতে পারে। আর যদি ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন থাকে, বিশেষ করে অ্যাপল বা স্যামসংয়ের মতো ব্র্যান্ডের, তাহলে ব্যবহারকারীর কাছে আরও বেশি বিকল্প থাকবে।
কভার স্মার্টফোনকে স্ক্র্যাচ থেকে বাঁচায়। আবার ফোনের আসল রং ধরে রাখতেও সাহায্য করে। স্টাইলিশও দেখায়। দাম ১০০ থেকে ২০০ টাকা। তবে প্রিন্ট, স্কিনের ফিটনেস, ব্যবহৃত উপাদান, ফিনিশের উপর ভিত্তি করে দাম বাড়তেও পারে। চাইলে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকেও কিনতে পারেন পছন্দমতো নানান ধরনের কভার।
Advertisement
দ্বিতীয়ত সফটওয়্যার কাস্টমাইজেশন করে ফোনটিকে নতুনের মতো করে নিতে পারবেন। প্রথমেই লক স্ক্রিন এবং হোম স্ক্রিনের ওয়ালপেপার বদলে ফেলতে হবে। এতেই আপনার স্মার্টফোন নতুনের মতো দেখাবে। এর সঙ্গে ডার্ক মোড অন করা যায়। ফোনের চেহারাই বদলে যাবে।
কাস্টম কোনো আইকন প্যাক ইনস্টল করতে পারেন। বেশিরভাগ অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনেই করা যায়। তবে আইফোনে সম্ভব নয়। আইওএস ১৮ব্যবহারকারীরা আইকনের কালার টোন বদলাতে পারেন। এর সঙ্গে কাস্টম লঞ্চারও পুরোনো স্মার্টফোনকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে।
আরও পড়ুন পুরোনো গ্যাজেট বিক্রির আগে যা করা জরুরি ফোনে ইন্টারনেট স্পিড বাড়াবেন যেভাবেসূত্র: ইকোনোমিকস টাইম
কেএসকে/এএসএম
Advertisement