জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত ও উন্নত জাতিগঠনের পথরেখা নিয়ে আলোচনা

নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত ও উন্নত জাতি গঠনের পথরেখা নিয়ে গোলটেবিল আলোচনা হয়েছে। শনিবার (২৬ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এই গোলটেবিল আলোচনার আয়োজন করে নতুন সিভিল সোসাইটি প্ল্যাটফর্ম সেন্টার ফর সিভিলাইজেশনাল ডায়লগ (সিসিডি)।

Advertisement

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহসানুল হক মিলন। মূখ্য আলোচক ছিলেন শিক্ষা অধিকার সংসদের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. এম. নিয়াজ আসাদুল্লাহ। সভাপতিত্ব করেন সিসিডির ফাউন্ডার-প্রেসিডেন্ট ড. এম আবদুল আজিজ।

প্যানেলিস্ট হিসেবে ছিলেন বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও কলামিস্ট অধ্যাপক ড. আবদুল লতিফ মাসুম, নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ আবদুল হক, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি, সাংবাদিক ও কবি আবদুল হাই শিকদার, লেফট্যানেন্ট কর্নেল (অব.) জোবায়ের উল্লাহ, শিক্ষাবিদ ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ড. আফরোজা বুলবুল আফরিন, একতার বাংলাদেশ এর সদস্য সচিব তাহমিদ আল মুদাসসির।

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অর্থনীতির অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ওমর ফারুক, কথাশিল্পী ও প্রাবন্ধিক কবি জাকির আবু জাফর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. তারেক ফজল, শিক্ষাবিদ ড. মোশাররফ হোসেন মাসুদ, ধূমপান ও মাদক বিরোধী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী আলিউল আজিম রাজু, লেখক ও গবেষক আনিসুর রহমান এরশাদ, স্টাডি সলিউশন্স লিমিটেড এর চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার এরশাদ আহমেদ নিশান, বিশিষ্ট কলামিস্ট ও ব্যাংকার নূরে আলম সিদ্দিকী, আর্লি চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট এন্ড ডেকেয়ার সেন্টার পরিচালক ইসরাত জাহান, এসএমইউসিটি’র ড. খান শরিফুজ্জামান, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মো. বোরহান উদ্দিন, ড. ইবরাহীম খলীল আনওয়ারী ও ড. সৈয়দ শহীদ আহমদ ছাড়াও বিভিন্ন পেশাজীবী ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

জানা গেছে সেন্টার ফর সিভিলাইজেশনাল ডায়ালগ (সিসিডি) একটি স্বাধীন থিঙ্ক ট্যাঙ্ক, সিভিল সোসাইটি প্ল্যাটফর্ম। একদল গবেষক, সাংবাদিক, যুবশক্তি ও দেশপ্রেমিক পেশাজীবীরা সিসিডি প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে এসেছেন। ভবিষ্যতে সমৃদ্ধ ও উন্নত জাতি গঠনে অবদান রাখতে সিসিডি’র ফোকাস ক্ষেত্রগুলো হলো - ইতিহাস, সংস্কৃতি, রাজনীতি, উন্নয়ননীতি ও গণমাধ্যম।

এমআইএইচএস/জিকেএস