আইন-আদালত

খালেদার রিভিশন শুনানি রোববার

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা তদন্ত ডায়েরি (রেকর্ডপত্র ও সিডি) এবং তদন্তকর্মকর্তা(আইও’র) সাক্ষ্য পুনরায় গ্রহণ করা সংক্রান্ত দুটি আবেদন শুনানির জন্য আগামী ৮ মে রোববার দিন ঠিক করেছেন হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার শুনানি করে এই আদেশ দেন হাইকোর্ট।আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে খালেদা জিয়ার করা দুটি আবেদনের ওপর বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের শুনানি শেষে হয়েছে। এ বিষয়ে (৮ মে) রেবাবার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে বলে জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার এহসানুর রহমান।  বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমির হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চে দ্বিতীয় দিনের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানি মূলতবি করে পরবর্তী শুনানির জন্য এই আদেশ দেন আদালত।এদিন আদালতে বিএনপি চেয়ারপারসনের পক্ষে ছিলেন এজে মোহাম্মদ আলী, ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, রাগিফ রউফ চৌধুরী ও এহসানুর রহমান প্রমুখ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান।এর আগে ২১ এপ্রিল অবকাশের সময় হাইকোর্টের বিচারপতি মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি খিজির আহমেদ চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত নিয়মিত বেঞ্চে মামলাটি শুননির জন্য বলেন।  এর আগে গত ১৭ এপ্রিল রোববার ওই দুটি আবেদন খারিজ করেন বিচারিক আদালত। পরের দিন ১৮ এপ্রিল ওই খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিভিশন আবেদন করেন তার আইনজীবীরা। এর আগে ১৮ এপ্রিল সোমবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার কার্যক্রমের বিষয়ে করা দুটি আবেদন খারিজের রিভিশন এবং মামলার কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে আবেদন করেন বলে জানান ব্যারিস্টার রাগিফ রউফ চৌধুরী। এই মামলার কার্যক্রম ঢাকার বকশীবাজার আলিয়া মাদরাসা প্রাঙ্গণে স্থাপিত অস্থায়ী বিশেষ আদালতের বিচারক আবু আহমেদ জমাদারের আদালতে চলছে। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০১০ সালের ৮ অগাস্ট পাঁচজনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় এ মামলা দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। খালেদা জিয়া ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন- তার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছের তখনকার সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএ-এর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০১০ সালের ৮ অগাস্ট পাঁচজনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় এ মামলা দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। খালেদা জিয়া ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন- তার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছের তখনকার সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএ-এর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।এফএইচ/এসএইচএস/এবিএস

Advertisement