বাইকে প্রতিদিন কর্মস্থলে যাওয়া আসা করছেন। আবার যে কোনো জায়গায় ঘুরতে গেলেও সফরসঙ্গী হচ্ছে আপনার শখের বাইকটি। পাহাড় কিংবা সমুদ্র যেখানে খুশি ছুটে যাচ্ছেন বাইকটিকে সঙ্গে নিয়ে। কিন্তু কত দিন পর পর বাইক সার্ভিসিং করানো ভালো জানেন কি?
Advertisement
ভালো মাইলেজ পেতে বাইকের নিয়মিত যত্ন এবং সঠিক সময়ে সার্ভিসিং করানো জরুরি। আসলে এর কোনো ধরাবাঁধা সময় নেই। এটা নির্ভর করে বাইকের মডেল এবং চালক কীভাবে ব্যবহার করেন, তার উপর। তবে বাইক সার্ভিসিংকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
আরও পড়ুনবৃষ্টির সময় বাইক ভালো রাখতে যা করবেনপ্রথম সার্ভিসিং হয় ৩০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটারের মধ্যে। অর্থাৎ নতুন বাইক ৩০০ কিলোমিটার চালানোর পর সার্ভিসিং করিয়ে নিতে হবে। এই সময় বাইকের ইঞ্জিন, ব্রেক এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ ঠিক মতো কাজ করছে কি না দেখা হয়। কোনও সমস্যা থাকলে সারিয়ে দেন মেকানিক।
প্রথম সার্ভিসিংয়ের পর দ্বিতীয় এবং তৃতীয় সার্ভিসিং করাতে হবে ২ হাজার থেকে ৩ হাজার কিলোমিটারের মধ্যে। এই সময় সবার আগে ইঞ্জিন অয়েল বদলানো হয়। চেইন লুব্রিকেশনের কাজ হয়। সঙ্গে দেখা হয় ব্রেক এবং ক্লাচ ঠিক মতো কাজ করছে কি না।
Advertisement
তবে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার কিলোমিটার গাড়ি চালানোর পর একবার অবশ্যই সার্ভিসিং করাতে হয়। একে রেগুলার সার্ভিসিং বলে। এতে ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন, এয়ার ফিল্টার পরিস্কার, টায়ারের চাপ এবং ব্রেক কাজ করছে কি না দেখা হয়।
আরও পড়ুনদুর্ঘটনা থেকে বাঁচাতে বাইকে যুক্ত হচ্ছে এয়ারব্যাগবিশ্বের প্রথম সিএনজি বাইকে যেসব সুবিধা থাকছেসূত্র: দ্য ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস
কেএসকে/জেআইএম
Advertisement