জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের মাঠকর্মী থেকে শুরু করে পরিচালক পর্যন্ত সব পর্যায়ের কর্মকর্তা, কর্মচারীরা জায়গা করে নিয়েছিলেন বিভিন্ন ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশনে। এর মধ্যে কিছু ছিলেন নির্বাচিত কমিটিতে, কিছু অ্যাডহক কমিটিতে।
Advertisement
দীর্ঘদিন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে দাপট দেখানো চেয়ারম্যানের সাবেক একান্ত সচিব রশিদুজ্জামান সেরনিয়াবাত একাই ছিলেন ৩ ফেডারেশনে।
বুধবার জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ তাদের ১৬ জনকে বিভিন্ন ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশন থেকে অপসারণ করেছে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সচিব মো. আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক আদেশে সবাইকে অপসারণের কথা জানিয়েছে। তাদের অনেকে এখন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে অন্যত্র বদলি হয়েছেন আগেই।
যাদের অপসারণ করা হয়েছে তারা হলেন-সাবেক পরিচালক (প্রশাসন) শেখ হামিম হাসান শরীর গঠনের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক পরিচালক (ক্রীড়া) শাহ আলম সরদার বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য, ক্রীড়াজগত সম্পাদক মাহমুদ হোসেন খান দুলাল শরীর গঠনের সদস্য, অবসরপ্রাপ্ত উপ পরিচালক সৈয়দা তাছলিমা আক্তার বক্সিংয়ের সহসভাপতি, বান্দরবান জেলা স্টেডিয়ামের প্রশাসক রশিদুজ্জামান সেরনিয়াবাত সহকারী সাধারণ সম্পাদক আরচারি, সহসভাপতি সেপাক টাকরো ও সদস্য ভারোত্তোলন, অবসরপ্রাপ্ত উপ পরিচালক আয়েশা বেগম মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য, প্রাক্তন জুডো প্রশিক্ষক কামরুন নাহার হিরু মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য, সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মাসুদুর রহমান সাইক্লিংয়ের সদস্য, সহকারী পরিচালক মো. নিয়াজুল হাসান খান উশুর সদস্য, সাইক্লিং প্রশিক্ষক মো. শাহিদুর রহমান সাইক্লিং ফেডারেশনের ট্রেজারার, ভারোত্তোলন কোচ ফারুক আহমেদ সরকার কাজল ভারোত্তোলনের ট্রেজার, হ্যান্ডবল প্রশিক্ষক কামরুল ইসলাম কিরণ আরচারির সহকারী সাধারণ সম্পাদক, উপ সহকারী প্রকৌশলী মো. জাহিদ হোসেন চুকবলের সদস্য, ক্রীড়া কর্মকর্তা মো. মাকসুদ উল হক ভূঁইয়া জুডোর সদস্য, সচিবের ব্যক্তিগত সহকারী জিল্লুর রহমান ইয়োগা ও আন্তর্জাতিক তায়কোয়ানদোর সদস্য ও মাঠকর্মী মো. সেলিম মিয়া বক্সিং সদস্য।
Advertisement
আরআই/এমএমআর/জিকেএস