দেশজুড়ে

টাঙ্গাইলে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ১২ সদস্য গ্রেফতার

টাঙ্গাইলে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ১২ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র্যা ব-১২। সোমবার বিকেলে টাঙ্গাইল র্যা ব-১২ সিপিসি-৩ এর কোম্পানি কমান্ডার মহিউদ্দিন ফারুকী প্রেস বিফিংয়ে এ তথ্য জানান।গ্রেফতারকৃতরা হলেন, টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার কদিম কাকনা গ্রামের আব্দুল গনি মিয়ার ছেলে আবুল হোসেন (৩৫), ঢাকার সাভার উপজেলার হেমায়েতপুর গ্রামের মো. আলীর ছেলে দেলোয়ার (৩৫), বগুড়ার সোনাতলা মহিষবাড়ী গ্রামের আনোয়ার মিয়ার ছেলে সরোয়ার (৩০), পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জের বটতলী গ্রামের আব্দুল বাছেতের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৩০), বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার উত্তরপাড়া গ্রামের খলিলুর রহমানের ছেলে রেজাউল (২৮), টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার পাউসানা গ্রামের হাকিম আলীর ছেলে দেলোয়ার হোসেন (২৮), বগুড়ার কুতুরিয়া গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে আব্দুস সামাদ (৪২), ঢাকা উত্তর বাড্ডার নুরু মিয়ার ছেলে ফারুক মিয়া (৩২), জামালপুরের সরিষাবাড়ীর সোনাকাইল গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে সোহাগ (৩০), বগুড়ার সোনাতলা দাউদপুর গ্রামের তমির উদ্দিনের ছেলে ভুলু সরকার (৪০), ঢাকা সাভারের পেন্ডারিয়া গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে মনির (৪০), নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁও হোসেনপুর গ্রামের মৃত আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৫০)।কোম্পানি কমান্ডার মহিউদ্দিন ফারুকী জানান, গত ২৪ এপ্রিল টাঙ্গাইলে ১১টি গরু ডাকাতির অভিযোগে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ধনবাড়ী এলাকা থেকে একটি ট্রাকসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্যকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ ও তথ্যের ভিত্তিতে বগুড়া, নারায়ণগঞ্জসহ দেশের কয়েকটি জেলায় অব্যাহত অভিযান চালিয়ে ২০টি গরু উদ্ধার করাসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৬ সদস্য ও ৬ গরু চোরকে গ্রেফতার করা হয়। উদ্ধারকৃত ২০টি গরুর আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ২০ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে ১০টি গরুর মালিক পাওয়া গেছে। বাকিগুলো হস্তান্তরের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ধনবাড়ী থানায় ডাকাতি ও অস্ত্র আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি। আরিফ উর রহমান টগর/এআরএ/এবিএস

Advertisement