প্রায় দুই সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর দেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক ও ইউটিউব চালু হয়েছে। ৩১ জুলাই দুপুর ২টার পর থেকে কোনো ধরনের ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক অ্যাপ্লিকেশন ছাড়াই এসব মাধ্যম ব্যবহার করা যাচ্ছে।
Advertisement
যদি ইন্টারনেটের ধীরগতির কারণে ব্যাহত হচ্ছে সেবা। তবুও সোশ্যাল মিডিয়া চালু হওয়ার পর বিভিন্নজন তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করেছেন ফেসবুকে। কেউ কেউ আনন্দিত হয়েছেন। অনেকে করেছেন রসিকতাও।
আতাউর রহমান লিখছেন, ‘কী আনন্দ! ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপ স্বাভাবিক হয়েছে। এখন আমরা গত কয়েকদিনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ থাকার বিড়ম্বনা কত সহজেই ভুলে যাব!’
আরও পড়ুন
Advertisement
আসাদুজ্জামান লিমন লিখেছেন, ‘ফেসবুক চালাতে আর ভিপিএন লাগবে না। খুলে দেওয়া হলো ফেসবুক।’
সৈয়দ আল হাসান শিমুল একটু অন্যভাবে রম্য ঢঙে লিখেছেন, ‘ভিপিএন ছাড়া ফেসবুক চালাব না। স্ট্যান্ড ফর ভিপিএন।’
শাহজালাল রোহান লিখছেন, ‘১৪ দিন বন্ধ ছিল হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, টিকটক, ইউটিউবসহ সব কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। এখন সব ওকে। ব্যবহার করতে হবে না ভিপিএন।’
মামুনূর রহমান হৃদয় একটু রসিকতা করে লিখেছেন, ‘সাংবাদিকরাও কনফিউজড। ফেসবুক চালুর নিউজ কি জাতীয় নাকি প্রযুক্তি ক্যাটাগরির!’
Advertisement
এসইউ/এএসএম