কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় রাজধানীর উত্তরায় গুলিতে নিহত হন নর্দান ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী আসিফ হাসান। তার পরিবারের খোঁজ নিয়েছেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা।
Advertisement
শনিবার বিকেলে দেবহাটা উপজেলার আস্কারপুর গ্রামে আসিফ হাসানের বাড়ি গিয়ে তার কবর জিয়ারত করেন এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন নেতারা।
আওয়ামী লীগ নেতাদের দেখে আসিফের মা, দাদিসহ পরিবারের সবাই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক ও সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য লায়লা পারভীন সেঁজুতি, দেবহাটা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল ফেরদাউস আলফা, জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. সুব্রত ঘোষ ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নাজমুন আসিফ মুন্নি।
Advertisement
এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করার জন্য ঢাকায় গেছেন আসিফের বাবা মাহমুদ আলম গাজী, ভাই ও চাচা।
১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ বাঁধে। এসময় গুলিতে নিহত হন আসিফ হাসান।
আসিফ দেবহাটা উপজেলার নওয়াপাড়া ইউনিয়নের আস্কারপুর গ্রামের মাহমুদ আলম গাজীর ছেলে ও নর্দান ইউনিভার্সিটির ইংরেজি বিভাগের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। এলাকায় থাকাকালীন তিনি ছাত্রলীগের কর্মী ছিলেন।
আহসানুর রহমান রাজীব/জেডএইচ/জেআইএম
Advertisement