কারুশিল্পীদের কাজের দক্ষতা, গুণগত মান ও ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ কারুশিল্প পুরস্কার দিয়েছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক)। এ বছর একজন কারুশিল্পীকে শ্রেষ্ঠ কারুশিল্পী হিসেবে কারুরত্ন এবং নয়জন শিল্পীকে দক্ষ কারুশিল্পী হিসেবে কারুগৌরব পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
Advertisement
শ্রেষ্ঠ কারুশিল্পী হিসেবে কারুরত্ন পুরস্কার পেয়েছেন ঝিনাইদহের গোপেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী। তিনি শোলা শিল্পের জন্য এ পুরস্কার পান।
সোমবার (১১ জুন) প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে বিসিকের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা এবং কারুশিল্প পুরস্কার ১৪৩০ অনুষ্ঠান হয়েছে।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিসিক চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার ভৌমিক।
Advertisement
এসময় শিল্পমন্ত্রী বলেন, বিসিকের উদ্যোগে দেশের কারুশিল্পের উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
ফরাসউদ্দিন বলেন, শিল্পায়নে কর্মসংস্থান ও জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন অব্যাহতভাবে জরুরী। আনুমানিক ৪০-৪২ লাখ সিএমএস উদ্যোক্তাকে চিহ্নিত করে বিসিকের অধীনে পর্যায়ক্রমে প্রকল্প মান, প্রকল্প তৈরি, বাজার সমীক্ষা, অর্থায়ন (সহজশর্তে) প্রচেষ্টা ও দেশে-বিদেশে বাজারজাতকরণ এবং মূল্যায়ন ও সমীক্ষা সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে যুক্তরাষ্ট্রের আদলে ইনকিউবেটর স্থাপন করা দরকার।
এনএইচ/এমআইএইচএস
Advertisement