নতুন কারিকুলাম প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক জরুরি শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) যে সহযোগিতা করেছে, ভবিষ্যতে তা অব্যাহত রাখবে। একই সঙ্গে মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
Advertisement
বুধবার (১৭ এপ্রিল) সচিবালয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ আগ্রহ প্রকাশ করেন ইউনিসেফের বাংলাদেশ প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউনিসেফের চিফ অব এডুকেশন দিপা শংকর, বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউনিসেফের এডুকেশন ম্যানেজার ইকবাল হোসেন প্রমুখ।
‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১’ অনুযায়ী ২০২৩ সালে প্রথম, দ্বিতীয়, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়ন করা হয়। চলতি বছর তৃতীয়, চতুর্থ, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে নতুন এ কারিকুলাম পড়ানো হচ্ছে।
Advertisement
২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণি, ২০২৬ সালে একাদশ শ্রেণি ও ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে ধাপে ধাপে নতুন কারিকুলাম চালু হওয়ার কথা রয়েছে।
কারিকুলাম প্রণয়নের দায়িত্বে নিয়োজিত জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) জানিয়েছে, শিক্ষার্থীদের আনন্দময় পরিবেশে পড়ানোর পাশাপাশি মুখস্থনির্ভরতার পরিবর্তে দক্ষতা, সৃজনশীলতা, জ্ঞান ও নতুন দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে শেখাতেই নতুন এ কারিকুলাম চালু করা হয়েছে।
এএএইচ/এএসএ/এমএস
Advertisement