তথ্যপ্রযুক্তি

নেক্সন, সাফারি ও হ্যারিয়ারের ডার্ক এডিশন আনলো টাটা

গাড়ি নির্মাতা সংস্থা টাটার জনপ্রিয় গাড়িগুলোর মধ্যে রয়েছে নেক্সন, সাফারি ও হ্যারিয়ার। এবার জনপ্রিয় এই গাড়িগুলোর ডার্ক এডিশন নিয়ে এলো সংস্থা। গাড়ির এক্সটিরিয়র ডিজাইন সম্পূর্ণ বদলে ফেলা হয়েছে। যার ফলে আগের থেকে আরও বেশি নান্দনিক হয়ে উঠেছে গাড়িগুলো।

Advertisement

ডার্ক এডিশন অর্থাৎ গাড়ির বাইরের চেহারা সম্পূর্ণ কালো রঙে মুড়ে দেওয়া হয়েছে। ফ্রন্ট গ্রিল, ওআরভিএম, অ্যালয় হুইল সব। শুধু কসমেটিক আপডেট অর্থাৎ নতুন থিম যোগ করা হয়েছে এই চার এসইউভিতে। বাকি গাড়ির চেহারা যেমন ছিল তেমনই রয়েছে।

এক্সটিরিয়র ডিজাইনের পাশাপাশি ইন্টিরিয়র অর্থাৎ গাড়ির অন্দরেও যোগ করা হয়েছে ব্ল্যাক আউট থিম। সিট থেকে হেডরেস্ট সব রয়েছে কালো রঙের। সাফারি এবং হ্যারিয়ারে বিশেষ ব্ল্যাকস্টোন থিম দিয়েছে টাটা মোটরস। গাড়ির ইঞ্জিন রয়েছে টাটা নেক্সনে ১.২ লিটার পেট্রোল এবং ১.৫ লিটার টার্বোচার্জ ডিজেল। সঙ্গে ৬ স্পিড ম্যানুয়াল ৬ স্পিড অটোমেটিক এবং ৬ স্পিড ডুয়াল ক্লাচ অটোমেটিক ট্রান্সমিশন।

আরও পড়ুন• অনন্ত আম্বানির বিয়ে/অতিথিদের আনা-নেওয়া করে বিলাসবহুল যেসব গাড়ি 

Advertisement

টাটা নেক্সন ইভিতে পাবেন ৪০.৫ কিলোওয়াটআওয়ার ব্যাটারি প্যাক যা সর্বাধিক ১৪৩ হর্সপাওয়ার শক্তি উৎপন্ন করতে পারে। গাড়ির রেঞ্জ ফুল চার্জে ৪৬৫ কিলোমিটার। গাড়িতে ফাংশন রয়েছে বড় টাচস্ক্রিন ইনফোটেনমেন্ট সিস্টেম, ডিজিটাল ড্রাইভার ডিসপ্লে, ৩৬০ ডিগ্রি ক্যামেরা, সানরুফ, কানেক্টটেড কার টেকনোলোজি, ওয়্যারলেস চার্জিং ইত্যাদি।

টাটা সাফারি এবং হ্যারিয়ার ডার্ক এডিশনে রয়েছে ২ লিটার টার্বোচার্জ ডিজেল ইঞ্জিন। যা সর্বোচ্চ ১৭০ হর্সপাওয়ার এবং ৩৫০ এনএম টর্ক উৎপন্ন করতে পারে। এই গাড়িতে ফিচার্স রয়েছে ১২.৩ ইঞ্চি টাচস্ক্রিন ইনফোটেনমেন্ট সিস্টেম, ১০.২৫ ইঞ্চি ড্রাইভার ডিজিটাল ডিসপ্লে, ৬টি এয়ারব্যাগ, অ্যাডভান্স ড্রাইভার অ্যাসিস্ট্যান্ট সিস্টেম, জেবিএল সাউন্ড সিস্টেম ৩৬০ ডিগ্রি ক্যামেরা, সানরুফ ইত্যাদি।

ভারতে টাটা নেক্সন ডার্ক এডিশনের দাম ১১ লাখ ৪৫ হাজার রুপি, নেক্সন ইভি ডার্ক এডিশন ১৯ লাখ ৪৯ হাজার রুপি। হ্যারিয়ার ডার্ক এডিশন ১৯ লাখ ৯৯ হাজার রুপি, সাফারি ডার্ক এডিশন ২০ লাখ ৬৯ হাজার রুপি।

আরও পড়ুন• চতুর্থ প্রজন্মের মারুতি সুজুকি সুইফট আসছে শিগগির • পুরোনো গাড়ির নতুন এডিশন আনলো মারুতি সুজুকি 

Advertisement

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

কেএসকে/জিকেএস