খেলাধুলা

দেড়মাস বিপিএল খেলার পরও ক্রিকেটাররা ক্লান্ত নয়!

১৯ জানুয়ারি শুরু, ফাইনাল হলো ১ মার্চ। ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টে হিসেব করলে পুরো ৪৩দিন। মানে ৬ সপ্তাহের বেশি সময়। তারও সপ্তাহখানেক আগে শুরু হয়েছিল অনুশীলন, প্রস্তুতি। সব মিলিয়ে প্রায় দেড় মাসের বেশি সময় ক্রিকেট মাঠেই কেটেছে জাতীয় দল ও এর আশপাশে থাকা ক্রিকেটারদের।

Advertisement

যদিও সবার দল সুপার ফোরে পৌঁছায়নি, তারপরও গড়পড়তা কমপক্ষে ১২টি ম্যাচ খেলতে হয়েছে সব ক্রিকেটারকেই। ১ মার্চ ফাইনাল শেষে মাত্র ৭২ ঘণ্টা পরই শুরু শ্রীলঙ্কার সাথে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ।

ক্রিকেটাররা কি ক্লান্ত? অবসন্ন? এতবড় শারীরিক ও মানসিক ধকলের পর একদমই বিশ্রাম মেলেনি। ক্রিকেটারর আসলে কতটা প্রস্তুত? কোনো ক্লান্তি ও অবসাদ কাজ করবে কি না? সোমবার থেকে শুরু হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি সিরিজের ঠিক আগের দিন এ প্রশ্নই উঠলো বেশি করে।

সংবাদ সম্মেলনে কথা বলতে এসে সে প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে টাইগার ক্যাপ্টেন নাজমুল হোসেন শান্তর আত্মবিশ্বাসী উচ্চারণ, ‘না না। আমার মনে হয় না এটা নিয়ে কেউ চিন্তা করছে বা ক্লান্ত আছে।’

Advertisement

শান্ত বোঝাতে চেয়েছেন, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন যে জায়গায়, তাতে সব ক্রিকেটারকে সব রকম পরিবেশ-পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকতে হয়। সবাই নিজেকে সেভাবেই তৈরির চেষ্টা করে। তাই তার কথা সবাই মানসিক ও শারীরিকভাবে সবাই ওইভাবেই নিজেদের মেন্টেইন করে।’

বরং টিম বাংলাদেশ বাংলাদেশ বিপিএলের ঠিক পর পরই টি-টোয়েন্টি সিরিজে মাঠে নামাকে প্লাস পয়েন্ট মনে করছেন। তার মনে হয় বিপিএলের মত এতবড় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের পরপরই টি-টোয়েন্টি দিয়ে খেলা বরং প্লাস পয়েন্ট।

এআরবি/আইএইচএস

Advertisement