গ্রামীণ ব্যাংকের টাকায় এবং গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সভার অনুমোদনে সৃষ্টি হয়েছে গ্রামীণ টেলিকম ভবনে থাকা গ্রামীণ কল্যাণ, গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ ফান্ড, গ্রামীণ মৎস ফাউন্ডেশন, গ্রামীণ উদ্যোগ, গ্রামীণ সামগ্রী ও গ্রামীণ শক্তি নামের প্রতিষ্ঠানগুলো। এমনটাই জানালেন গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদ চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম সাইফুল মজিদ।
Advertisement
এর আগে ১৫ ফেব্রুয়ারি নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, গ্রামীণ টেলিকম ভবনে অবস্থিত ১৬টি প্রতিষ্ঠানে গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো টাকা নেই।
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গ্রামীণ ব্যাংক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
এর আগে গত ১৫ ফেব্রুয়ারিতে নোবেল জয়ী ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, ১২ ফেব্রুয়ারি গ্রামীণ টেলিকম ভবনের ৮টি প্রতিষ্ঠানে তালা দিয়েছে।
Advertisement
তবে গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দাবি নিয়ম মেনেই ৭টি প্রতিষ্ঠানে চেয়ারম্যান ও নির্দিষ্ট সংখ্যক পরিচালনা মনোনয়নে গ্রামীণ ব্যাংক আইনগত অধিকার রাখে।
তিনি আরও বলেন, ওই ৭টি প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃক সৃষ্টি হয়েছে, এবং আর্টিকেল অব অ্যাসোসিয়েশন অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ারম্যান ও নির্দিষ্ট সংখ্যক পরিচালক মনোনয়নে গ্রামীণ ব্যাংক আইনগত অধিকার রাখে।
তিনি আরও বলেন, আমরা কোনো প্রতিষ্ঠান জবর দখল করিনি। গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক টাকা লোপাট হয়েছে। অনেক টাকা বিদেশে টাকা পাচার হয়েছে।
এসএম/এমআইএইচএস/জেআইএম
Advertisement