শীতে বাড়ে অ্যালার্জির সমস্যা। এ কারণে অনেকেরই চোখে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া হতে পারে। এছাড়া মাথাব্যথা, শুষ্ক চোখ ইত্যাদি কারণেও চোখে হঠাৎ করেই ব্যথা ও জ্বলুনি অনুভূত হতে পারে।
Advertisement
এক্ষেত্রে সবারই সতর্ক থাকা উচিত। তবে ঠিক কী কী কারণে চোখে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া হয়, তা ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। অবশ্য কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ আছে, যার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ঠিক কী কারণে চোখ ব্যথা করছে-
চোখের লালচে দাগ হতে পারে যে কঠিন রোগের লক্ষণ
১. অ্যালার্জি২. ব্লেফারাইটিস (চোখের প্রদাহ)৩. চ্যালাজিওন (আপনার চোখের পাতায় এক ধরনের সিস্ট)
Advertisement
৪. ক্লাস্টার মাথাব্যথা৫. চোখের অস্ত্রোপচারের জটিলতা৬. কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার
‘চোখ ওঠা’সহ আরও যে কারণে রক্তবর্ণ হয়ে ওঠে চোখ
৭. কর্নিয়াল ঘর্ষণ (স্ক্র্যাচ)৮. কর্নিয়াল হারপেটিক সংক্রমণ (হারপিস)৯. শুষ্ক চোখ
Advertisement
ঘরোয়া উপায়ে সারিয়ে তুলুন চোখের অঞ্জনি
১০. ইকট্রোপিয়ন (বাহ্যিকভাবে বাঁকানো চোখের পাতা)১১. এনট্রোপিয়ন (অভ্যন্তরীণভাবে বাঁকানো চোখের পাতা)১২. চোখের পাতায় সংক্রমণ
চোখে জ্বালাপোড়া, ব্যথা ও ফোলাভাব দূর করার উপায়
১৩. চোখে কোনো কিছু প্রবেশ করা১৪. গ্লুকোমা (অপটিক স্নায়ুর ক্ষতি করে এমন রোগ)১৫. আঘাত লাগা
চোখ ওঠা ও অঞ্জনির মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
১৬.রআইরিটিস (চোখের রঙিন অংশের প্রদাহ)১৭. কেরাটাইটিস (কর্ণিয়ার প্রদাহ)১৮. অপটিক নিউরাইটিস (অপটিক স্নায়ুর প্রদাহ)
চোখের পাতা কেঁপে ওঠা সেসব রোগের লক্ষণ
১৯. গোলাপি চোখ (কনজেক্টিভাইটিস)২০. স্কলেরাইটিস (চোখের সাদা অংশের প্রদাহ)২১. অঞ্জনি বা স্টাই (চোখের পাতায় বেদনাদায়ক পিণ্ড)২২. ইউভাইটিস (চোখের মাঝের স্তরের প্রদাহ)
চোখের শুষ্কতা কমবে নারকেল তেল ব্যবহারে!
চোখে প্রচণ্ড ব্যথা হলে বা জ্বালাপোড়া করলে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। উপরের এসব সমস্যার লক্ষণ হিসেবেই বেশিরভাগ সময় চোখ ব্যথা, জ্বালাপোড়া, লালচেভাব এমনকি দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার সমস্যা হতে পারে। তাই সতর্ক থাকুস ও সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
সূত্র: মায়োক্লিনিক
জেএমএস/জিকেএস