মেকআপ করতে ভালবাসেন না এমন নারী খুঁজে পাওয়া মুশকিল। অতিরিক্ত মেকআপ ব্যবহারে ত্বক নাজুক হয়ে পড়ে, তবে এখন সবাই ত্বক নিয়ে সচেতন। আর এ কারণে দাম দিয়ে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্রসাধনী ব্যবহারের চল বেড়েছে এখন।
Advertisement
তবে প্রতিদিন সেসব প্রসাধনী ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়ে না। মাঝেমধ্যে কোনো উৎসব-অনুষ্ঠানে ভারী মেকআপ করলে সেসবের প্রয়োজন হয়। ফলে মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার ভয় তো থাকেই।
আরও পড়ুন: শীতে আইসক্রিম খাওয়া যে কারণে হতে পারে বিপজ্জনক
তবে ব্যবহারের ভুলেও কিন্তু দামি প্রসাধনী নষ্ট হতে পারে। কয়েকটি জিনিস এক্ষেত্রে বিশেষভাবে মাথায় রাখা প্রয়োজন। ওষুধের মতোই মেকআপ প্রসাধনীতেও সরাসরি রোদ লাগানো যায় না।
Advertisement
রোদ লাগলে তা অক্সিডাইজড হয়ে যেতে পারে। অয়েল বেসড প্রসাধনীতে রোদ লাগলে, তা আবার গলে যায়। তাহলে কীভাবে সংরক্ষণ করলে মেকআপের জিনিসপত্র দীর্ঘদিন ভালো থাকবে? চলুন জেনে নেওয়া যাক-
আরও পড়ুন: এক পরীক্ষাতেই বুঝে নিন শরীর সুস্থ আছে কি না
প্রসাধনী সংরক্ষণের ব্যবস্থার ওপরে নির্ভর করে তা কত দিন পর্যন্ত ভালো থাকতে পারে। অনেকেই লিপস্টিক, নেলপলিশ ফ্রিজে রেখে দেন। চাইলে ফাউন্ডেশন, কনসিলার, আইশ্যাডো সবই ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন।
অনেকেই আছেন যারা নিজের লিপস্টিক, কাজল বা ব্লাশ অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করেন। তবে নিজের প্রসাধনী অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার না করাই ভালো। এতে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে।
Advertisement
আরও পড়ুন: যেভাবে ১৫ কেজি ওজন ঝরাচ্ছেন পরিনীতি
এছাড়া একই ব্রাশ দিয়ে বারবার মেকআপ করলেও প্রসাধনীর ওপর ব্যাকটেরিয়া বাসা বাঁধতে পারে। যা থেকে ত্বকেও সংক্রমণ ছড়ায়। তাই প্রতিবার মেকআপ করার পর ব্রাশ ধোয়া ও শুকিয়ে নেওয়া জরুরি।
আর ভুলেও কখনো হাতের আঙুল দিয়ে বারবার প্রসাধনীতে স্পর্শ করবেন না। বারবার আঙুল স্পর্শ করার কারণে প্রসাধনী কিন্তু নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
জেএমএস/জেআইএম