ঘূর্ণিঝড় ‘হামুন’র প্রভাবে ভোলায় বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে। উত্তাল হয়ে উঠেছে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদী। বাড়তে শুরু করেছে বাতাস ও নদীর পানি।
Advertisement
এদিকে ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাব থেকে রক্ষায় ভোলা সদরের ধনিয়া ইউনিয়নের তুলাতুলি এলাকার মেঘনা নদীতে নোঙর করে রাখা হয়েছে জাহাজ।
মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) সকাল থেকে ভোলায় আকাশ মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে। তবে সকালের দিকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হলেও দুপুরের দিকে আর বৃষ্টি নেই।
জেলা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) উপপরিচালক মো. আব্দুর রশিদ জানান, ভোলায় বর্তমানে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত রয়েছে। ঘূর্ণিঝড় হামুনের ক্ষতি থেকে মানুষকে রক্ষায় জেলায় ৭৪৩টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। গবাদী পশুকে নিরাপদে রাখার জন্য প্রস্তুত রয়েছে ১২টি মুজিব কিল্লা।
Advertisement
এছাড়া ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জেলার সাত উপজেলায় ১৩ হাজার ৬৬০ জন সিপিপি সদস্য প্রস্তুত রয়েছেন। এরইমধ্যে তারা মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য মাইকিং করছেন।
জুয়েল সাহা বিকাশ/এফএ/এএসএম