বিনোদন

দীপিকার সঙ্গে বিয়ে নিয়ে নতুন তথ্য দিলেন রণবীর!

বলিউডের আলোচিত দম্পতি রণবীর সিং ও দীপিকা পাড়ুকোন। তাদের বিয়ে হয়েছে ২০১৮ সালে। বিষয়টি তার ভক্তদের সবারই জানা। ইতালির লেক কোমোয় সেই রাজকীয় বিয়ে দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন সবাই। কিন্তু নতুন করে আলোচনায় এসেছে তাদের বিয়ের কথা।

Advertisement

রণবীর-দীপিকার বিয়ে নাকি ২০১৮ সালে নয়, ২০১৫ সালে হয়েছিল! সদ্য ‘কফি উইথ করণ’র প্রোমো সামনে আসতেই তোলপাড় দীপিকা পাড়ুকোন আর রণবীর সিংয়ের নাকি বিয়ে হয়ে গিয়েছিল ২০১৫ সালে। আর সেই কথা বলছেন রণবীর নিজেই।

‘কফি উইথ করণ’ কার্যত বলিউডের অজানা গল্পের ঝুলি। যে সমস্ত তারকারা এই টক শোতে আসেন, তাদের অনেক অজানা গল্পের বাক্স খোলেন করণ জোহর। আজ প্রকাশ্যে এসেছে ‘কফি উইথ করণ’-র নতুন এপিসোডের প্রোমো। আর সেখানেই হাজির হবেন দীপিকা আর রণবীর। যাদের দাম্পত্য অনেকটাই খোলামেলা, সুখী, তাদের জীবনেও যে কত অজানা গল্প রয়েছেন, তা জানা যাবে নতুন এই এপিসোডে।

আরও পড়ুন: দীপিকার সঙ্গে বিচ্ছেদের গুঞ্জন নিয়ে যা বললেন রণবীর

Advertisement

প্রোমোতে বলতে শোনা যাচ্ছে, রণবীর বলছেন, ‘আমরা ২০১৫ সালে গোপনে বাগদান সেরে নিয়েছিলাম। কেউ যাতে ওর জীবনে আর না আসে, সেটাই সম্পূর্ণ নিশ্চিত করতে চেয়েছিলাম আমি।’ এ কথার পর তোলপাড় শুরু হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়।

আরও পড়ুন: মোট কত টাকার মালিক দীপিকা-রণবীর

বিবাহবার্ষিকীতে রণবীরকে নিয়ে লিখতে গিয়ে, লেখিকা এনটিমার কিছু অংশ উদ্ধৃতি করেছিলেন দীপিকা। পোস্টে লেখা দেখা যায়, ‘নিজের বেস্ট ফ্রেন্ডকে বিয়ে করুন। আমি খুব হালকাভাবে কথাটা বলছি না। সত্যি সত্যি সেই কঠিনতম, সবচেয়ে খুশির বন্ধুত্ব খুঁজে বের করুন যার প্রেমে পড়ছেন। এমন কেউ যে তোমার সম্পর্কে প্রচুর ভালো কথা বলে। এমন কেউ যার সঙ্গে আপনি প্রাণখুলে হাসতে পারবেন। এমন হাসি যাতে পেটে যন্ত্রণা হবে, আর হঠাৎ নাক ডেকে উঠবেন। সেরকম অপ্রস্তুত হয়ে যাওয়ার মতো, সুস্থ করে দেওয়ার মতো হাসি। বুদ্ধিমত্তাও জরুরি। জীবন খুবই ছোট এমন কাউকে ভাল না বাসার জন্য যে তার আশেপাশে আপনাকে বোকা হয়ে থাকতে দেয়।’

সেই পোস্টে তিনি আরও লেখেন, ‘নিশ্চিত করবেন তিনি এমন কোনো মানুষ যে আপনাকে কাঁদতেও দেয়। দুঃখ আসবেই। এমন কাউকে খুঁজুন যাকে এইসব সময়ও আপনি সঙ্গে রাখতে চান। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, এমন মানুষকে বিয়ে করুন যিনি প্যাশন, ভালবাসা ও উন্মাদনাকে একত্রিত করে আপনার সঙ্গে চলে। এমন ভালোবাসা যা কখনো লঘু হবে না - জলস্তর গভীর ও অন্ধকার হয়ে গেলেও না।’

Advertisement

এমএমএফ/জেআইএম