ভারত-জাপান অংশীদারিত্বে টু-হুইলার ইন্ডাস্ট্রিজে ১৯৮০ সালে বিপ্লব ঘটে ইয়ামাহার। এরপর একের পর এক বাইক-স্কুটার বাজারে এনেছে সংস্থাটি। এবার অ্যারোক্স ১৫৫-এর নতুন মনস্টার এনার্জি মটোজিপি এডিশন লঞ্চ করল ইয়ামাহা।
Advertisement
অ্যারোক্সের এই এডিশনে বিশাল কোনো বদল হয়নি। তবে কসমেটিক এবং ফিচারে কিছু আপগ্রেডেশন করা হয়েছে। অন্যান্য মটোজিপি এডিশনের মডেলের মতো অ্যারোক্স ১৫৫-তেও বিশেষ মনস্টার এনার্জি লিভারি দেওয়া হয়েছে। এটা ইয়ামাহার মটোজিপি রেস বাইক থেকে অনুপ্রাণিত।
নতুন লিভারি ছাড়াও এই মডেলে ক্লাস ডি হেডলাইট লাগানো হয়েছে। এই আলোর তেজ অনেক বেশি। হেডলাইট জ্বাললে রাস্তাঘাট দিনের আলোর মতো দেখায়। অ্যারোক্স পাওয়ারিংয়ে রয়েছে ১৫৫সিসি, ৪ ভালভ, লিকুইড কুলড, ব্লু কোর ইঞ্জিন যা ভেরিয়েবল ভালভ অ্যাকচুয়েশন দিয়ে সজ্জিত।
আরও পড়ুন: এক চার্জে ২০১ কিলোমিটার ছুটবে এই ই-স্কুটার
Advertisement
৮ হাজার আরপিএম-এ ১৩.৯ এনএম পিক টর্কের সঙ্গে ৬ হাজার ৫০০আরপিএম-এ ১৪.৭ বিএইচপি শক্তি উৎপন্ন করে। স্কুটারটিতে ওবিডি২ এবং ই২০ ফুয়েল কমপ্লায়েন্টও থাকছে। এছাড়াও স্ট্যান্ডার্ড ফিচার হিসেবে হ্যাজার্ড সিস্টেমও রয়েছে।
অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে রয়েছে অল-এলইডি আলোকসজ্জা, একটি ব্লুটুথ-সক্ষম ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, মাল্টি-ফাংশন কী, স্বয়ংক্রিয় স্টার্ট এবং স্টপ সিস্টেম, সাইড-স্ট্যান্ড ইঞ্জিন কাট-অফ ফাংশন এবং একক-চ্যানেল এবিএস।
মনস্টার এনার্জি ইয়ামাহা মটোজিপি এডিশনে বাদবাকি প্রায় সব কিছুই এক। অ্যারোক্স ১৫৫ আপাতত চারটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে – ব্ল্যাক, রেসিং ব্লু, গ্রে ভারমিলিয়ন এবং সিলভার। স্কুটারের দাম ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩০০ রুপি (এক্স শোরুম)। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৫৬ হাজার ২১১ টাকা। বাংলাদেশে স্কুটারটি কবে আসবে তা এখনো জানা যায়নি। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
কেএসকে/জিকেএস
Advertisement