ক্ষমা করা একটি মহৎ গুণ। কাউকে ক্ষমা করার মাঝেও কিন্তু সুখ থাকে। ৭ অক্টোবর ‘জাতীয় ক্ষমা ও সুখ দিবস’। ক্ষমা করা ও সবার সঙ্গে সুখ উদযাপনের দিন এটি।
Advertisement
বেশিরভাগ মানুষই অন্যের প্রতি ক্ষোভ ধরে রাখেন ও প্রতিশোধ নেওয়ার পরিকল্পনা করেন। যা মোটেও ঠিক নয়, এটি নিচু মানসিকতার প্রকাশ করে।
সবচেয়ে সর্বোত্তম উপায় হলো, যে আপনাকে আঘাত করেছে তাকে ক্ষমা করুন। এতে আপনি দুর্বল হবেন না, বরং আরও বেশি সফল ও সুখী হবেন।
এই জাতীয় ক্ষমা ও সুখ দিবসে ভালবাসার আলোয় আপনার হৃদয়কে পূর্ণ করুন ও ক্ষমা করার শিল্প অনুশীলন করুন।
Advertisement
১৯৯৮ সালে দুজন গবেষক প্রকাশ করেছিলেন, ক্ষমা করা ভুলে যাওয়া ও অস্বীকার করা থেকে আলাদা। এটি এমন একটি গুণ যা ভাঙা সম্পর্ক পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে।
অন্য একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ক্ষমা ইতিবাচক আবেগ বাড়ায় ও দোষ ও রাগের মতো নেতিবাচক আবেগকে কমিয়ে দেয়।
‘ক্ষমা করা একটি শিল্প’ লুইস বি স্মেডিস ক্ষমার প্রচারের জন্য লিখেছেন। অন্যদিকে জ্যাক কর্নফিল্ড লিখেছেন ‘ক্ষমা, প্রেমময় দয়া ও শান্তির শিল্প।’
ড. ফ্রেডেরিক লুসকিন বলেছেন, ‘ক্ষমা করুন ও ভুলগুলো ভুলে যা ‘। কেন ক্ষমা আমাদের মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য ভালো তা নিয়ে একটি বইও লিখেছেন।
Advertisement
রবার্ট ডি. এনরাইট ও রিচার্ড পি. ফিটজগিবনস ক্ষমা সম্পর্কিত দুটি তত্ত্ব প্রবর্তন করেন।
সূত্র: ন্যাশনাল টুডে
জেএমএস/এএসএম