তথ্যপ্রযুক্তি

উদ্ভাবনী কাজে উৎসাহ দিতে আইসিটি বিভাগের ফেলোশিপ-অনুদান

তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে উদ্ভাবনী কাজে উৎসাহ দিতে তথ্য ও গবেষণায় ফেলোশিপ দেওয়া হবে। একইসঙ্গে দেওয়া হবে বিশেষ অনুদানও। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ এ ফেলোশিপ এবং বিশেষ অনুদান দেবে।

Advertisement

২০২৩-২৪ অর্থবছরে ফেলোশিপ ও অনুদান পেতে আগ্রহী দেশ-বিদেশের যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষার্থী, গবেষক, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি তিন ধাপে আবেদনের সুযোগ পাবেন। বর্তমানে প্রথম ধাপে আবেদন কার্যক্রম চলমান। ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ আবেদন চলবে।

দ্বিতীয় ধাপে আবেদন শুরু হবে অক্টোবর থেকে। চলবে নভেম্বর মাস পর্যন্ত। তৃতীয় অর্থাৎ শেষ ধাপে আবেদন গ্রহণ ডিসেম্বরে শুরু হয়ে জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে।

ফেলোশিপ-অনুদান যে চার খাতে

Advertisement

উদ্ভাবনী ফান্ড: আইসিটি খাতে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, জনসেবা, অভিনব উদ্ভাবনের মাধ্যমে নতুন সেবা সৃষ্টি করতে সক্ষম, আইসিটি শিল্পের বিকাশ, জনস্বার্থে সরকারি সেবা খাতে সরকারি সংস্থার মাধ্যমে দ্রুত এবং কার্যকরী সেবা প্রদানে সক্ষম এমন উদ্ভাবনীমূলক কাজের জন্য ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান এ অনুদানের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

বিশেষ অনুদান: তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, বাণিজ্য, অর্থনীতি, নারী ও শিশু উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন, আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখতে সক্ষম এমন প্রকল্পের ব্যক্তি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এ অনুদানের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

ফেলোশিপ: মাস্টার্স, এমফিল, ডক্টরাল ও পোস্ট-ডক্টরাল ডিগ্রি এবং উচ্চতর গবেষণার শিক্ষাগত উদ্দেশ্যে এ অনুদানের জন্য আবেদন করা যাবে।

হাই-প্রোফাইল আইসিটি স্কলারশিপ: তথ্যপ্রযুক্তি খাতে প্রতিবছর সর্বোচ্চ মেধাসম্পন্ন ও সর্বোচ্চ ইনোভেটিভ ক্ষমতাসম্পন্ন দুজনকে (একজন পুরুষ ও একজন নারী) সর্বোচ্চ এক বছরের জন্য মাসিক দুই লাখ টাকা হারে হাই-প্রোফাইল আইসিটি স্কলার ফেলোশিপ দেওয়া হয়ে থাকে।

Advertisement

আবেদন করবেন যেভাবে

অনলাইনে আবেদন করা যাবে। ফেলোশিপ ও অনুদান সম্পর্কিত বিস্তারিত জানতে এবং আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে এ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। আবেদনের জন্য এ লিংকে ঢুকতে হবে।

এএএইচ/এমআরএম/এমএস