ডেঙ্গু চোখ রাঙাচ্ছে পুরো দেশে। ছোট্ট এক মশার কামড়ে মারা যাচ্ছে মানুষ। মশা তাড়াতে কয়েল, স্প্রে, লিকুইড অনেক কিছুই ব্যবহার করছেন। তবে কয়েল, স্প্রে কিছুটা সাশ্রয়ী হলেও লিকুইডে খরচ অনেক বেশি। কারণ মশা তাড়ানোর লিকুইডগুলো ব্যবহার করা হয় পুরোপুরি বৈদ্যুতিক সংযোগের মাধ্যমে।
Advertisement
রাতে ঘুমানোর সময় কিংবা অনেকে দিনরাত সব সময় লিকুইড ব্যবহার করছেন। ভেবে দেখেছেন কি, এতে মাসে কি পরিমাণ বিদ্যুৎ বিল আসতে পারে। তরল বা লিকুইড মশার ওষুধ ব্যবহারে মাসে বিদ্যুৎ খরচ কত জানেন কি? চলুন জেনে নেওয়া যাক আপনি তরল বা লিকুইড মশার ওষুধ ব্যবহারে মাসে কতটুকু বিদ্যুৎ খরচ হবে-
আরও পড়ুন: জানেন কি/স্মার্টফোন চার্জ দিয়ে বছরে বিদ্যুৎ খরচ কত হবে?
একটি লিকুইডেটরে বিদ্যুতের ৫ থেকে ৭ ওয়াটের বিদ্যুৎ খরচ হয়। যার অর্থ একটি লিকুইডেটর ব্যবহার একটি এলইডি বাল্বের সমান খরচ করায়। ধরুন, আপনি প্রতি রাতে তরল বা লিকুইড মশার ওষুধ ব্যবহার করছেন। মোট ৮ ঘণ্টা এটি ব্যবহার করছেন। তাহলে ৮×৫=৪০০ ওয়াট।
Advertisement
৩০ দিন বা এক মাসের হিসাবে মোট বিদ্যুৎ খরচ হয় ৪০০×৩০=১২০০ ওয়াট। অর্থাৎ ১.২ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ খরচ হয়। যদি প্রতি ইউনিটের দাম ৭ টাকা হয় তাহলে ১.২×৭= ৮.৪ টাকা। অর্থাৎ প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা করে যদি আপনি একটি মশা তাড়ানোর তরল বা লিকুইড ওষুধ ব্যবহার করেন তাহলে সেজন্য আপনার বিদ্যুৎ বিল আসবে মাত্র ৮.৪ টাকা।
কেএসকে/জিকেএস