ছাত্রলীগের সমাবেশে উপস্থিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও ছাত্রলীগের সাংগঠনিক অভিভাবক, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। বিকেল ৩টা ৪০ মিনিটে তিনি সোহরাওয়ার্দীর সমাবেশে যোগ দেন।
Advertisement
এসময় তাকে স্বাগত জানান ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। ছাত্রলীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।
এরপর ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের সঞ্চালনায় জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে ছাত্র সমাবেশ শুরু হয়।
এরই মধ্যে সেখানে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সংগঠনটির সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা আসনগ্রহণ করেছেন।
Advertisement
আরও পড়ুন: জনগণ প্রত্যাখ্যান করলে স্যালুট দিয়ে চলে যাবো: কৃষিমন্ত্রী
বিকেল পৌনে ৪টায় আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় ছাত্রলীগের ‘স্মরণকালের সর্ববৃহৎ ছাত্রসমাবেশ’। তবে সমাবেশ শুরুর আগে বৃষ্টি বাগড়া দিয়েছে। দুপুর পৌনে ২টার শুরু হয় বৃষ্টি। এতে সমাবেশের মুখে বিভিন্ন স্থাপনার নিচে অবস্থান নেন সকাল থেকে সমাবেশস্থলে আসা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
এদিকে ছাত্রসমাবেশ ঘিরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও এর আশপাশের এলাকায় ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে। পাশাপাশি সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশসহ নিরাপত্তার দায়িত্বে কাজ করছে র্যাব। যানবাহন চলাচলে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের পক্ষ থেকেও নেওয়া হয়েছে নানা পদক্ষেপ।
আরও পড়ুন: সমাবেশস্থলেই জুমার নামাজ ছাত্রলীগের
Advertisement
সরেজমিনে দেখা গেছে, ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে র্যাব ও পুলিশের টহল টিম মোতায়েন করা হয়েছে। সমাবেশস্থলে আসা নেতাকর্মীদের তল্লাশি করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী যেন সমাবেশস্থলে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য সন্দেহভাজনদের তল্লাশির আওতায় আনা হবে। যে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করা হলে কঠোর হস্তে তা দমন করবে পুলিশ।
আরও পড়ুন: ছাত্রসমাবেশ ঘিরে ঢাকায় সতর্ক অবস্থানে পুলিশ-র্যাব
আল সাদী ভুঁইয়া/আরএসএম/এসইউজে/এমএইচআর/জিকেএস