অর্থনীতি

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের গর্বিত অংশীদার রেইনবো পেইন্টস

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার যাতায়াত ব্যবস্থা বদলে দিতে আগামী ২ সেপ্টেম্বর চালু হচ্ছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রথম ফেজ। এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করতে এক্সপ্রেসওয়ের পরো সড়ক মার্কিংয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে রেইনবো পেইন্টসের থার্মোপ্লাস্টিক রোড মার্কিং পেইন্ট।

Advertisement

থার্মোপ্লাস্টিক রোড মার্কিংয়ের একটি বিশেষত্ব হচ্ছে এর উপরিভাগের রিফ্লেক্টিভ গ্লাস বিডস, যা রাতের বেলায় আলো পড়লে রেট্রো-রিফ্লেকশানের কারণে অনেক দূর পর্যন্ত দৃশ্যমান থাকে। ফলে একজন গাড়িচালক যখন রাতে এক্সপ্রেসওয়ে ধরে গাড়ি চালাবেন তখন তিনি অনেক দূর পর্যন্ত রাস্তা বুঝতে পারবেন। তাই গাড়িচালকদের গাড়ি চালানোর সময় সঠিক লেনে থাকতে আরও সুবিধা হবে। এতে সড়ক দুর্ঘটনার সম্ভাবনাও অনেক কমে যাবে।

রেইনবো পেইন্টস সবসময় সচেষ্ট থাকে বিশ্বমানের পণ্য গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে। থার্মোপ্লাস্টিক রোড মার্কিং উৎপাদনে দুইটি ব্রিটিশ স্ট্যান্ডার্ড বিএস-৩২৬২ এবং বিএস-৬০৮৮ অনুসরণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রেইনবো পেইন্টস এই স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী থার্মোপ্লাস্টিক রোড মার্কিং পেইন্ট নির্মাণ করে। যা পদ্মা সেতু এবং ঢাকার প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মতো মহাপ্রকল্পগুলোতে ব্যবহার হয়েছে। এসব সার্টিফিকেশন নির্মাণ এবং গুণমানে উচ্চ মান নিশ্চিত করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের রোড মার্কিং নিয়ে রেইনবো পেইন্টসের পথচলার পথিকৃৎ এবং নির্বাহী পরিচালক কামরুল হাসান বলেন, বাংলাদেশের দুই মেগা প্রকল্প যথাক্রমে পদ্মা সেতু এবং ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের রোড মার্কিংয়ের পুরো কাজ সম্পন্ন হয়েছে রেইনবো পেইন্টসের থার্মোপ্লাস্টিক রোড মার্কিং পেইন্ট দিয়ে। স্বপ্ন আর সংযোগের এই অগ্রযাত্রার অংশীদার হতে পেরে রেইনবো পেইন্টস আজ গর্বিত। আমরা আশাবাদী যে অদূর ভবিষ্যতেও এভাবেই দেশীয় শিল্প দেশের উন্নয়নের পথ আরও তরান্বিত করবে।

Advertisement

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে চালু হলে বাড়বে দেশের বাণিজ্য ও সমৃদ্ধি। একই সঙ্গে যানজট নিরসন হবে এবং কমবে জনদুর্ভোগ। তাই স্বপ্নের পদ্মা সেতু আর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মতোই দেশের আসন্ন মেগা প্রকল্পগুলোর পাশে রেইনবো পেইন্টস থাকবে অঙ্গীকারবদ্ধ।

কেএসআর/জেআইএম