বসের মেয়ে যখন প্রেমিকাপল্টু অফিসে ঢুকতে দেরি করেছে। বস এরই মধ্যে কয়েকবার তাকে খোঁজ করেছেন। পল্টুকে না পেয়ে রেগে আগুন হয়ে আছেন তিনি। ছুটতে ছুটতে অফিসে ঢুকলো পল্টু—বস: এতক্ষণ কোথায় ছিলে?পল্টু: স্যার, গার্লফ্রেন্ডকে কলেজে পৌঁছে দিতে গিয়েছিলাম।বস: কাল থেকে সময়মতো অফিসে না এলে চাকরি নট!পল্টু: ঠিক আছে স্যার, কাল থেকে তাহলে আপনার মেয়েকে আপনিই কলেজে পোঁছে দেবেন।
Advertisement
****
ব্যবসায়ী হলে যা হয়বুড়ো বস্ত্র ব্যবসায়ী মারা যাচ্ছেন। এই যায় কী সেই যায় অবস্থা। কাপড়ের দোকান করতে-করতে এখন বিরাট বিষয়-সম্পত্তির মালিক। এই মুমূর্ষ মুহূর্তে তার চার ছেলেই বিছানার পাশে বসে আছেন। অসাড়ের মতো বহুক্ষণ পড়ে থেকে হঠাৎ ব্যবসায়ী চোখ খুললেন। ঘোলাটে মনে হল ঘরটাকে। হাতড়ে হাতড়ে বড় ছেলের হাতটা ধরলেন।ব্যবসায়ী: কে তুই?বড় ছেলে: বাবা, আমি তোমার বড় ছেলে, অমল।আশে পাশে হাতটা পুনরায় নড়েচড়ে বেড়ায়।ব্যবসায়ী: তুই?মেজো ছেলে: বাবা, আমি বিমল, তোমার মেজো ছেলে।
ব্যবসায়ী: তুই সেজো, না রে?সেজো ছেলে: হ্যাঁ, বাবা।ব্যবসায়ী: ছোট ছেলেটা কোথায়?
Advertisement
ছোট ছেলে: বাবা, এই যে আমি।ছোট ছেলে ফুঁপিয়ে ওঠে।ব্যবসায়ী: অ্যাঁ, সবাই এখানে বসে আছিস তা হলে দোকান দেখছে কে?
****
চিনির কৌটায় লবণ লেখাএকজন মুদির দোকানে গিয়েছেন চিনি কিনতে। দোকানদার প্যাকেট করতে যাচ্ছিলেন এমন সময়-ক্রেতা: সে কী! আমি তো আপনাকে চিনি দিতে বলেছি। আপনি আমাকে লবণ দিচ্ছেন কেন?বিক্রেতা: কই! আমি তো আপনাকে চিনিই দিচ্ছি।ক্রেতা: তাহলে বস্তার গায়ে ‘লবণ’ লেখা রয়েছে কেন?বিক্রেতা: যাতে পিঁপড়েরা বুঝতে না পারে!
কেএসকে/জিকেএস
Advertisement