জুন মাসে শেষ হওয়া প্রান্তিকে আদানি এন্টারপ্রাইজের লাভ বেড়েছে ৪৪ শতাংশ। এপ্রিল-জুন মাসে সংস্থাটির নিট লাভ হয়েছে ৬৭৪ কোটি রুপি। গত বছরের একই সময়ে এই লাভ ছিল ৪৬৯ কোটি রুপি।
Advertisement
তবে তাদের আয় ৩৮ শতাংশ কমে ২৫ হাজার ৪৩৮ কোটি রুপিতে দাঁড়িয়েছে। আগের বছর একই সময়ে সংস্থাটির আয় ছিল ৪০ হাজার ৮৪৪ কোটি রুপি। কয়লার মূল্যের কারণেই তাদের আয়ে পতন হয়েছে।
আরও পড়ুন>নরওয়েকে বন্ধু তালিকা থেকে বাদ দিলো রাশিয়া
তাছাড়া শক্তিশালী অপারেশনাল বৃদ্ধির কারণে একই প্রান্তিকে ইবিআইডিটিএ বার্ষিকভিত্তিতে ৪৭ শতাংশ বেড়ে ২ দুই হাজার ৮৯৬ কোটি রুপি হয়েছে।
Advertisement
আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি বলেন, এই ফলাফলগুলো আদানি গোষ্ঠীর শক্তিশালী অপারেশনাল ও আর্থিক সাফল্যের একটি বৈধতা।
সম্প্রতি এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে গৌতম আদানির বিরুদ্ধে ‘করপোরেট জগতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ধোঁকাবাজি’র অভিযোগ তোলে হিনডেনবার্গ রিসার্চ। তাদের দাবি, আদানি গ্রুপের কোম্পানিগুলো কয়েক দশক ধরে শেয়ারবাজারে ধোঁকাবাজি এবং হিসাবপত্র জালিয়াতি করে আসছে।
হিনডেনবার্গ আরও দাবি করেছে, আদানির কোম্পানিগুলোর কাঁধে বিশাল ঋণ রয়েছে, যা পুরো গ্রুপটির অর্থনৈতিক ভিত্তিকে অনিশ্চিত করে তুলেছে।
আরও পড়ুন>ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন আদানি
Advertisement
এরপরই গৌতম আদানির সম্রাজ্যে বড় ধাক্কা আসতে থাকে। কমতে থাকে সম্পত্তির পরিমাণ। ধনীদের তালিকায় তার স্থান চলে যায় ৩০- এর নিচে। যদিও সম্প্রতি আবারও ঘুড়ে দাঁড়াতে শুরু করেছে আদানি গ্রুপ।
এমএসএম