জাতীয়

নৌ মন্ত্রণালয় ৩ বছরের মধ্যে অনন্য উচ্চতায় যাবে: প্রতিমন্ত্রী

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আগামী তিন বছরের মধ্যে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

Advertisement

মঙ্গলবার (২০ জুন) সচিবালয়ে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) সই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় চলতি অর্থবছরের ৩৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। মাতারবাড়ি সমুদ্রবন্দর, চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল, মোংলা বন্দরে আপগ্রেডেশন, পায়রা বন্দরের পুরোপুরি দৃশ্যমান হওয়া, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনে চারটি জাহাজ সংগ্রহ, স্থলবন্দরগুলোর উন্নয়নসহ মেরিটাইম সেক্টরে অনেক উন্নয়ন হবে।

তিনি বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আগামী তিন বছরের মধ্যে অনন্য উচ্চতায় চলে যাবে। এ মন্ত্রণালয় সরকারের আগামী দিনের ‘শোকেস’ মন্ত্রণালয়ে পরিণত হতে যাচ্ছে।

Advertisement

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রীর ফোন করা প্রমাণ করে বিশ্বব্যাপী নেতৃত্বের কোন অবস্থানে আছেন তিনি। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নকাজ অব্যাহত রাখতে হবে। এ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। বিভিন্ন দেশ নৌ-মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থায় বিনিয়োগ করেছে এবং করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থার উদ্দেশে প্রতিমন্ত্রী বলেন, শুধু চুক্তি সই নয়, সেগুলো বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাতে হবে।

মন্ত্রণালয়ের অধীন ১১টি দপ্তর ও সংস্থার সঙ্গে এপিএ চুক্তি সই হয়। মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সচিব মো. মোস্তফা কামাল এবং দপ্তর ও সংস্থার পক্ষে দপ্তর ও সংস্থার প্রধানরা এপিএ সই করেন।

একই সঙ্গে অনুষ্ঠানে ‘শুদ্ধাচার’ পুরস্কার হস্তান্তর করা হয়। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম সোহায়েল, মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (উন্নয়ন) মো. রফিকুল ইসলাম খান, ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মো. সেকেন্দার আলী খান এবং অফিস সহায়ক জিসান আহমেদ সানি এ পুরস্কার পান।

আরএমএম/এমকেআর/এএসএম

Advertisement