দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক স্থিতিশীল রাখতে সৌদি আরব সফরে গেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। সেখানে সৌদি প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিনি। মানবাধিকার থেকে শুরু করে ইরান ইস্যুতে সম্প্রতি দেশ দুইটির মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। খবর আল-জাজিরার। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, মঙ্গলবার (৬ জুন) মোহাম্মদ বিন সালমান ও ব্লিঙ্কেনের মধ্যে বৈঠক হয়েছে। এ সময় মধ্যপ্রাচ্যসহ সব জায়গায় স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধি বাড়াতে অঙ্গীকার করেছেন তিনি।
Advertisement
আরও পড়ুন>এরদোয়ানের পোস্টারে হিটলারের গোঁফ আঁকায় কিশোর গ্রেফতার
ব্লিঙ্কেন বলেছেন, মানবাধিকারের উন্নতিরভিত্তিতে ওয়াশিংটন ও রিয়াদের মধ্যে সম্পর্ক জোরালো হচ্ছে। তাছাড়া সুদান থেকে মার্কিন নাগরিকদের উদ্ধারে সহায়তা করায় সৌদি আরবকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি সৌদিতে মার্কিন কোনো উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তার এটি দ্বিতীয় সফর। তিন দিনের এই সফরে সৌদির অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন মার্কিন এই শীর্ষ কূটনীতিক। এর আগে ৭ মে হোয়াইট হাউজের জাতীয় নিরপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান সৌদি সফর করেন।
আরও পড়ুন>ইউক্রেনে পানির অভাবে দিন কাটাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
Advertisement
সৌদি আরব যখন আরও তেলের উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দিয়েছে তার কয়েক দিন পরেই সৌদি সফরে গেলেন ব্লিঙ্কেন। তবে সৌদির ওই ঘোষণায় দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও খারাপ হতে পারে।
কয়েকদিন আগে জ্বালানি তেলের উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরব। আগামী জুলাই থেকে দেশটি দৈনিক আরও ১০ লাখ ব্যারেল তেল কম উৎপাদন করবে। সৌদির এমন ঘোষণায় বিশ্ববাজারে তেলের দাম সামান্য বেড়েছে।
এমএসএম
Advertisement