সম্প্রতি বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে তাণ্ডব চালিয়েছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। মিয়ানমারেই নিহত হয়েছে শতাধিক। ভেসে গেছে উপকূলীয় অঞ্চলের ঘরবাড়ি। মোখা নাকি মোচা। ঘূর্ণিঝড়ের নাম নিয়েও বিস্তর বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। তবে মোখা নামটি দিয়েছে ইয়েমেন, যা সেখানকার কফি ও বন্দর মোখার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত।
Advertisement
মূলত বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড়গুলোর নামকরণ করে ১৩টি দেশ। প্যানেল অন ট্রপিকল সাইক্লোনের কাছে একের পর এক ঘূর্ণিঝড়ের নামের প্রস্তাবিত তালিকা জমা পড়ে। সেখান থেকেই বেছে নেওয়া হয় পরবর্তী ঝড়ের নাম।
আরও পড়ুন>মিয়ানমারে প্রাণ গেলো ১১৭ রোহিঙ্গার
মোখার পরের যে ঘূর্ণঝড়ের উৎপত্তি হবে তার নামকরণ করেছে বাংলাদেশ। ঝড়টির নাম হবে বিপর্যয়। তার পরবর্তী ঝড়ের নামকরণ করেছে ভারত। সেই ঝড়ের নাম হবে তেজ।
Advertisement
তেজ-এর পরবর্তী ঘূর্ণিঝড় হামুনের নাম দিয়েছে ইরান। মালদ্বীপের দেওয়া নাম মিধালি, মিয়ানমারের মিচাউঙ্গ, ওমানের রিমাল, পাকিস্তানের দেওয়া নাম আসনা, কাতারের নামকরণ করা ডানা এবং সৌদি আরবের দেওয়া নাম ফিনগাল।
আরও পড়ুন>ঘূর্ণিঝড় মোখায় মিয়ানমারে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, মৃত্যু ৫
মোখায় মিয়ানমারের কমপক্ষে ১০ নিম্নাঞ্চল তালিয়ে যায়। এর আঘাত থেকে বাঁচতে অনেকেই বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছিল।
মিয়ানমারের আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছিল, ঘণ্টায় ২০৯ কিলোমিটার গতিবেগ নিয়ে মিয়ানমার উপকূলে মোখা আঘাত হানে।
Advertisement
এমএসএম