জোকস

সেই জুয়েলারি দোকান

সেই জুয়েলারি দোকানজুয়েলারি দোকানের পাশে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ফোনে কথা হচ্ছে-স্ত্রী : কোথায় তুমি? স্বামী : তোমার কি সেই জুয়েলারি দোকানটার কথা মনে আছে, যে দোকানের একটা গয়নার সেট তুমি পছন্দ করেছিলে এবং বলছিলে, ‘ইস! যদি এটা কিনতে পারতাম?’ স্ত্রী : হ্যাঁ, হ্যাঁ, মনে আছে!স্বামী : আমি সেই জুয়েলারি দোকানের ঠিক পাশেই যে বারটা আছে, সেখানে বসে বিয়ার খাচ্ছি!****সব ইচ্ছে পূরণ করতে পারবেপ্রেমিকার বাবা : তুমি কি আমার মেয়ের সব ইচ্ছে পূরণ করতে পারবে? প্রেমিক : হ্যাঁ স্যার, নিশ্চয়ই পারবো! প্রেমিকার বাবা : এতো শিওর হচ্ছো কী করে?প্রেমিক : আপনার মেয়ে বলেছে, ‘সে আমাকে ছাড়া কিছুই চায় না!’****লোডশেডিং ছিলোঅমল একদিন স্কুলের হোমওয়ার্ক করে নিয়ে যায়নি- শিক্ষক : হোমওয়ার্ক করনি কেন? অমল : স্যার, লোডশেডিং ছিলো। শিক্ষক : তা মোমবাতি জ্বালিয়ে নিতে।অমল : স্যার, দেশলাই ছিলো না।শিক্ষক : দেশলাই ছিলো না কেন?অমল : ঠাকুরঘরে রাখা ছিলো স্যার।শিক্ষক : আচ্ছা, ঠাকুরঘর থেকে নিলে না কেনো?অমল : গোসল করিনি, ঠাকুরঘরে ঢুকবো কী করে?শিক্ষক : তা গোসল করতে কে বারণ করেছিলো?অমল : জল ছিলো না স্যার।শিক্ষক : জল কেন ছিলো না?অমল : পাম্পের মোটর চলছিলো না স্যার।শিক্ষক : আরে বোকা, মোটরটা কেন চলছিলো না?অমল : স্যার, আপনাকে তো প্রথমেই বললাম যে লোডশেডিং ছিলো!****সব সর্দার কি মরে গেছেএকজন বিহারী বাসে ওঠার পর তার চক্ষু চড়কগাছ! পুরো বাসে একমাত্র সে ছাড়া বাকি সব যাত্রীই সর্দার। একজন একটু বয়স্ক সর্দারজি বিহারীকে বললো, ‘হ্যাঁরে ভাই, আমাদের কয়েকটা কৌতুক শোনাও তো।’ এবার তো বিহারীর টেনশনে হাত-পা কাঁপতে আরম্ভ করলো। কারণ সে যতগুলো কৌতুক জানতো, সবকয়টাই সর্দারদের ওপর। বেশ কিছুক্ষণ ভাবার পর সে একটা উপায় বের করলো। যে যে জায়গাগুলোয় সর্দার আছে, ঐ জায়গায় সে বিহারী বসিয়ে দেবে বলে ঠিক করলো। এই ভেবে সে বলতে আরম্ভ করলো, ‘অমুক শহরে তমুক সময়ে এক বিহারী থাকতো ...।’ এটুকু বলার পরই তার মাথায় সজোরে একটা চড় পড়লো। বিহারী পেছনে তাকিয়ে দেখে যে তার পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা সর্দারই তাকে মেরেছে। বিহারীকে ঘুরে তাকাতে দেখে সর্দার বেশ রাগতভাবে বললো, ‘বিহারী কেনো? সব সর্দার কি মরে গেছে? অ্যাঁ?’এসইউ/আরআইপি

Advertisement