তুরস্কের প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্টারি নির্বাচনের ভোট গণনা প্রায় শেষের পথে। এরই মধ্যে ৯৮ দশমিক ৬১ শতাংশ ভোট গণনা শেষ হয়েছে। এরমধ্যে এরদোয়ান পেয়েছেন ৪৯ দশমিক ৩ শতাংশ ভোট। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কেমাল কিলিচদারোগলু পেয়েছেন ৪৫ শতাংশ। অন্যদিকে ৫ দশমিক ২ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন ওগান।
Advertisement
দেশটির নির্বাচনী নিয়ম অনুযায়ী, কোনো প্রেসিডেন্ট প্রার্থী যদি ৫০ শতাংশ ভোট নিশ্চিত করতে না পারেন তাহলে দ্বিতীয় ধাপে ফের নির্বাচন হবে। আগামী ২৮ মে এই তারিখ নির্ধারিত।
এমন পরিস্থিতিতে কেমাল কিলিচদারোগলু জানিয়েছেন, দ্বিতীয় ধাপে যদি নির্বাচন হয় সেক্ষেত্রে তিনিই জয়লাভ করবেন।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, আমাদের জাতি যদি দ্বিতীয় রাউন্ড চায়, তাহলে অবশ্যই আমরা জয় পাবো।
Advertisement
তুরস্কের স্থানীয় সময় রোববার (১৪ মে) সকাল ৮টা থেকে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। চলে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
নিজের ভোট দেওয়ার পর এরদোয়ান বলেছিলেন, কোনো সমসা ছাড়াই দেশজুড়ে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া চলছে। অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত এলাকার মানুষও ভোট দিচ্ছে। সেখানেও কোনো সমস্যা নেই।
এরদোয়ান আরও বলেছিলেন, আমাদের দেশের উজ্জ্বল ভবিষৎ কামনা করছি, একই সঙ্গে টার্কিশ গণতন্ত্রের।
প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়্যেপ এরদোয়ানের জন্য নির্বাচনটি হতে যাচ্ছে তার রাজনৈতিক জীবনের সবচেয়ে বড় লড়াই। কারণ এবার তাকে মোকাবিলা করতে একজোট হয়েছে বিরোধী সবগুলো দল। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কেমাল কিরিচদারোলু ও সিনান ওগান।
Advertisement
এমএসএম