নারীদের মন বোঝার ক্ষমতাপল্টু জঙ্গলের ভেতর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ, ‘পল্টু’।পল্টু: কে? কে কথা বলে?অশরীরী: ভয় পেয়ো না। আমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি?
Advertisement
সাহস ফিরে পেল পল্টু। তারপর বললো—পল্টু: আমার জন্য পুরো বিশ্ব পরিভ্রমণ করে আসবে, এমন একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও, যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব উপভোগ করতে পারি।’দৈত্য: এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং অন্য কিছু চাও।পল্টু: তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও, আমি যেন নারীদের মন বুঝতে পারি।দৈত্য: ট্রেন কী এসি, নাকি নন-এসি লাগবে?
****
একদিনেই চাকরি নটসদ্য চাকরি হারিয়েছে এক যুবকের। বন্ধুর বাড়িতে এসে সে তার দুঃখের কথা জানাচ্ছিল—বন্ধু: ফোরম্যান তোমাকে বরখাস্ত করল কেন?যুবক: তুমি তো জানো, ফোরম্যানরা কী হয়? নিজেরা কাজ না করে দু’পকেটে হাত ঢুকিয়ে অন্যদের কাজ-কর্ম তদারকি করে।বন্ধু: তা জানি। কিন্তু তিনি তোমাকে তাড়ালেন কেন?যুবক: আর কেন, ঈর্ষায়। আসলে সব কর্মী আমাকেই ফোরম্যান ভেবে বসেছিল।
Advertisement
****
ঠান্ডা নাকি গরম?হরিপদ বেজায় কৃপণ। একদিন তার বাড়িতে হাজির হলেন তার বন্ধু শশধর।শশধর: কিরে হরিপদ, তোর বাড়িতে এলাম, কিছু খাওয়াবি না?হরিপদ: কী খেতে চাস, বল। ঠান্ডা, না গরম?শশধর: নিয়ে আয়। ঠান্ডা গরম দুটাই খাব।হরিপদ হাঁক ছাড়লেন, ‘কই রে জগাই, ফ্রিজ থেকে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আর চুলা থেকে এক গ্লাস গরম পানি নিয়ে আয়!’
কেএসকে/জিকেএস
Advertisement