কৈশোর ও যৌবনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অনেকবার শিলাইদহে আসেন। কিন্তু জমিদারির দায়িত্ব নিয়ে স্থায়ী ভাবে আসেন ১৮৯০ সালে। তাঁর জমিদারি অংশ পতিসর এবং শাহজাদপুরে শিলাইদহের মতো সুদৃশ্য অট্টালিকা ছিল না। রূপময় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও ছিল না।
Advertisement
তাই তিনি বসবাসের জন্য শিলাইদহকেই প্রধান্য দিয়েছেন। শিলাইদহের পল্লি-প্রকৃতির অবারিত রূপ-বৈচিত্র্য কবির মনোজগতে বিরাট প্রভাব ফেলে। কবির প্রিয়তমা ‘ক্ষ্যাপা পদ্মা’ আর ‘খরস্রোতা গড়াই’। এ দুটো নদীর কথা বার বার এসেছে কবির স্মৃতি লেখায়।
জমিদার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিলাইদহ এসে প্রথমেই প্রজাদের স্বার্থে কিছু বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। জমিদারি প্রথার সব কালাকানুন বাতিল করে দেন। সেরেস্তাকে নতুন করে ঢেলে সাজান। হিসাব-নিকাশে আনেন পরিবর্তন।
আরও পড়ুন: প্রথম বই সদ্য ভূমিষ্ঠ সন্তানের মতো: সুুমনা গুপ্তা
Advertisement
এমনই কিছু বিষয় উঠেছে বইটিতে। উঠে এসেছে গগন হরকরার জীবন ও দর্শন। গবেষণাধর্মী বইটির নাম ‘গগন হরকরা: আমি কোথায় পাবো তারে’। বইটির লেখক সোহেল আমিন বাবু। প্রকাশ করেছে কিংবদন্তী পাবলিকেশন।
বইটির প্রচ্ছদ করেছেন মোস্তাফিজ কারিগর। মূল্য রাখা হয়েছে ২৫০ টাকা। বইটি পাওয়া যাচ্ছে অমর একুশে বইমেলায় কিংবদন্তী পাবলিকেশনের ৩৭৪-৩৭৫ নম্বর স্টলে। এ ছাড়াও অনলাইন বুকশপগুলোয় পাওয়া যাচ্ছে।
এসইউ/জেআইএম
Advertisement