পুরুষের নরক যন্ত্রণাস্বামী-স্ত্রীর আলাপচারিতা–স্ত্রী: আচ্ছা স্বর্গে বিয়ে হয় না?স্বামী: নাস্ত্রী: কেন?স্বামী: স্বর্গে যদি বিয়ে হয়, তাহলে সেটা আর স্বর্গ থাকবে না, দুদিনেই নরক হয়ে যাবে।
Advertisement
****
ডাক্তারের প্রতিশোধডা. হরিপদ একজন দাঁতের চিকিৎসক। এক সন্ধ্যায় দেখা গেল চেম্বারের বাইরে দাঁড়িয়ে আনন্দে লাফাচ্ছেন তিনি।ছুটে এলো হরিপদের ব্যক্তিগত সহকারী, ‘স্যার, কোনো সমস্যা?’হরিপদ: সমস্যা হলে কি আমি আনন্দে নাচি বেকুব?সহকারী: সেটাই তো বলছি স্যার, ভেতরে রোগী বসিয়ে রেখে আপনি বাইরে দাঁড়িয়ে নাচানাচি করছেন কেন?হরিপদ: ভেতরে যে রোগী বসে আছে, সে কে জানো?সহকারী: না তো! কে স্যার?হরিপদ: একজন পুলিশ সার্জেন্ট, যে গতকাল দ্রুত গাড়ি চালানোর অপরাধে আমার ৬০০ টাকা জরিমানা করেছে। আজকে তাকে পেয়েছি!
****
Advertisement
আমি সব জানিশিক্ষক: তুমি তো দেখছি কিছুই পারো না। শোনো কাউকে বলবে না যে তুমি কিছু জানো না। বলবে তুমি সব জানো। মনে থাকবে তো?বল্টু: হ্যাঁ, স্যার।বল্টু বাড়িতে ফিরল। ফিরেই মা-কে সামনে পেল।বল্টু: মা আমি সব জানি।মা: আরে ধুর বোকা। তোর পাশের বাড়ির আঙ্কেল তো শুধু চা খেতে এখানে আসেন। এর বেশি কিছু না। এই নে ১০০ টাকা। মুখ বন্ধ রাখিস।বল্টু তো অবাক! পরে বড় দিদির সামনে এসে দাঁড়াল।বল্টু: দিদি, আমি সব জানি।দিদি: বাঁদর ছেলে কোথাকার! তোর রাজুদা শুধু পরীক্ষার সাজেশন নেওয়ার জন্য আসে। এর বেশি কিছু না। এই নে ২০০ টাকা। কাউকে কিছু বলবি না।বল্টু এবার বৌদির কাছে গেল।বল্টু: বৌদি, আমি সব জানি।বৌদি: এক চড় দেব। সব জানিস যখন মুখ খুলিস কেন? এই নে ৫০০ টাকা, মুখ খুলবি না।বল্টু তো খুশিতে আত্মহারা।তারপর বল্টু তার বাড়ির প্রতিবেশীর কাছে গেল।বল্টু: কাকু কাকু আমি সব জানিপ্রতিবেশী: (অশ্রুসিক্ত হয়ে) সব জানিস যখন তাহলে আর কাকু বলে ডাকছিস কেন? আয় খোকা,আমার বুকে আয়।
কেএসকে/এমএস